প্রথমেই নাথ সম্প্রদায়ের পরিচয়। মহান রুদ্রের (শিব) ঔরসে সূর্যবতীর গর্ভে যোগনাথ জম্মগ্রহণ করেছিলেন। এই যোগনাথ হতে নাথ বংশের বিস্তার হয়েছে। বেদশাস্ত্র এবং পুরাণাদীতে মহাদেবকে মহান এবং মহারুদ্র রুপে
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। গীতিকা আখ্যানধর্মী লোকসাহিত্য। আবৃত্তির পাশাপাশি এটি গীত হয় এবং প্রকাশভঙ্গিতে থাকে লৌকিক বৈশিষ্ট্য। এর মূল ভিত্তি জনশ্রুতিমূলক
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। সংক্ষিপ্তাকারে- লোকের মুখে প্রচলিত কাহিনি, ছড়া, গান ইত্যাদিকে লোকসাহিত্য বলে। অতীত ঐতিহ্য ও বর্তমান অভিজ্ঞতাকে আশ্রয় করে
ব্রজবুলি কী ? নাম শুনে এটা ভাবা ঠিক হবে না যে এটি ব্রজধামের ভাষা। ‘কাঞ্চনজঙ্ঘা যেমন কাঞ্চন বাবুর জংঘা নয়’ সেরূপ ব্রজবুলিও ব্রজের বা ব্রজধামের ভাষা নয়। ব্রজধামের
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন বড়ুচণ্ডীদাস নামক জনৈক মধ্যযুগীয় কবি রচিত রাধাকৃষ্ণের প্রণয়কথা বিষয়ক একটি আখ্যানকাব্য। ১৯০৯ সালে বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুরের নিকটবর্তী কাঁকিল্যা গ্রাম থেকে অযত্নরক্ষিত অবস্থায় এই কাব্যের
কুরআনের অনুবাদ প্রকাশ ভাই গিরিশচন্দ্র সেন অনুবাদক হিসেবে মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর তিনি কুরআনের অনুবাদের কাজ শুরু করেন। তিনি পর্যায়ক্রমে মোট ১২ টি খন্ডে এই অনুবাদকর্ম সমাপ্ত করেন।
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১টি। ভাই গিরিশচন্দ্র সেন বর্তমান নরসিংদী জেলার পাঁচদোনা গ্রামে এক বিখ্যাত দেওয়ান বৈদ্যবংশে জন্মগ্রহণ করেন। গিরিশচন্দ্র সেন (জন্ম: ১৮৩৪
মহাভারত সংস্কৃত ভাষায় রচিত প্রাচীন ভারতের দুটি প্রধান মহাকাব্যের অন্যতম (অপরটি হল রামায়ণ)। এই মহাকাব্যটি হিন্দুশাস্ত্রের ইতিহাস অংশের অন্তর্গত। মহাভারত-এর মূল উপজীব্য বিষয় হল কৌরব ও পাণ্ডবদের গৃহবিবাদ
দুটি বিখ্যাত সংস্কৃত গ্রন্থ ভাগবত পুরাণ এবং রামায়ণ মধ্য বাংলা সাহিত্যের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল । মালাধর বসুর শ্রীকৃষ্ণ বিজয় (শ্রীকৃষ্ণ বিজয়, লর্ড কৃষ্ণের বিজয়), যা মূলত