জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি ১৯৯০ সালে মানব উন্নয়ন সূচক (Human Development Index) প্রবর্তন করে। এই সূচকের ভিত্তি অমর্ত্য সেনের সক্ষমতা তত্ত্ব। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির কর্মকর্তা, অর্থনীতিবিদ মাহবুবুল হক অমর্ত্য
অর্থনৈতিক অসাম্য পরিমাপ করা হয় জিনি সহগ বা gini coefficient এর ভিত্তিতে। ইতালিয়ান পরিসংখ্যানবিদ কোরাদো জিনির সম্মানে নামকরণ করা হয়েছে। এই সূচকের বিশেষত্ব হলো যে এ সূচক সর্বনিম্ন
যে নারী (মেয়ের) বিয়ে হয়নি = কুমারী। যে নারী অঘটন ঘটাতে পারদর্শী=অঘটনঘটনপটিয়সী। যে নারী অতি উজ্জ্বল ও ফর্সা= মহাশ্বেতা। যে নারী অন্য কারও প্রতি আসক্ত হয়না = অনন্যা।
ধূমকেতু (Comet) : মহাকাশে মাঝে মাঝে একপ্রকার জ্যোতিকের আবির্ভাব ঘটে। এদের একটি মাথা ও একটি লেজ আছে। এসব জ্যোতিষ্ককে ধূমকেতু বলে। ধূমকেতু আকাশের এক অতি বিস্ময়কর জ্যোতিক। সৌরজগতের
উল্কা (Meteor) : রাতের মেঘমুক্ত আকাশে অনেক সময় মনে হয় যেন নক্ষত্র ছুটে যাচ্ছে বা কোনাে নক্ষত্র যেন এই মাত্র খসে পড়ল। এই ঘটনাকে নক্ষত্রপতন বা তারা খসা
ছায়াপথ (Milky Way) : কোনাে একটি গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশকে ছায়াপথ বা আকাশ গঙ্গা বলে। অন্ধকার আকাশে এদের উজ্জ্বল দীপ্তি দীর্ঘপথের মত দেখায়। একটি ছায়াপথ লক্ষ কোটি নক্ষত্রের সমষ্টি।
নীহারিকা (Nebulae) : নীহারিকা হলাে মহাকাশে অসংখ্য স্বল্পালােকিত তারকার আস্তরণ। এদের আকার বিচিত্র। কিছু নীহারিকার দেহ গ্যাসীয় পদার্থে পূর্ণ। এদেরকে গ্যাসীয় নীহারিকা বলে। এক একটি নীহারিকার মধ্যবর্তী দূরত্ব
গ্যালাক্সি (Galaxy) : মহাকাশে গ্রহ, নক্ষত্র, ধূলিকণা, ধূমকেতু বা কুন্ডের এক বিশাল সমাবেশকে গ্যালাক্সি বা নক্ষত্রজগৎ বলে। মহাকাশে একশত বিলিয়ন গ্যালাক্সি রয়েছে । এদের বিভিন্ন আকার ও আকৃতি
নক্ষত্রমণ্ডলী (Constellation) : মেঘমুক্ত অন্ধকার রাতে আকাশের দিকে তাকালে মনে হয় কয়েকটি নক্ষত্র বিশেষ আকৃতিতে মিলে জোট বেঁধেছে। এভাবে আমাদের পরিচিত আকৃতিতে নক্ষত্রদলকে নক্ষত্রমণ্ডলী বলে। প্রাচীনকালে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এক
নক্ষত্র (Stars) যেসব জ্যোতিষ্কের নিজের আলাে আছে তাদের নক্ষত্র বলে। মহাকাশে অসংখ্য নক্ষত্র রয়েছে। খালি চোখে আমরা মাত্র কয়েক হাজার নক্ষত্র দেখতে পাই। এদের কয়েকটি পৃথিবী থেকে শক্তিশালী