দ্বিজ মাধব রচিত কাব্যের নাম সারদামঙ্গল বা সারদা চরিত। তিনি নদীয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। কাজের জন্য চট্টগ্রামের আসেন। সেখানেই তিনি কাব্য রচনা করেন। কয়েকজন কবি গঙ্গামঙ্গল কাব্য রচনা
শ্রী চৈতন্য যদিও কোনো সাহিত্য রচনা করেন নি, কিন্তু মধ্যযুগের সাহিত্য বিকাশে তাঁর ভূমিকা অপরিসীম। তাঁর নামে বাংলা সাহিত্যের একটি যুগের নাম করণ করা হয়েছে। ১২০১-১৩৫০ অন্ধকার যুগ
অন্ধকার যুগের সাহিত্যের নিদর্শন সম্পর্কে আলোচনা করুন। বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ বলতে কী বুঝায়? বাংলা সাহিত্যের ১২০০-১৩৫০ খ্রি. পর্যন্ত সময়কে “অন্ধকার যুগ” বা “বন্ধ্যা যুগ” বলে কেউ কেউ
বৈষ্ণব পদাবলির চারজন/তিনজন/দুজন শ্রেষ্ট পদকর্তার নাম লিখুন। বৈষ্ণব পদাবলি কী? এগুলো কোন্ শতাব্দীর রচনা? বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যর সূচনা ঘটে চর্তুদশ শতকে। চতুর্দশ শতকের শেষ দিক থেকে পঞ্চদশ শতাব্দীর
বৈষ্ণব পদাবলি ধারায় বিদ্যাপতির বিশেষত্ব ব্যাখ্যা করুন । বৈষ্ণব পদাবলীর আদি ও অবাঙালি কবি বিদ্যাপদি ছিলেন মিথিলার রাজার সভা কবি। তাঁকে “অভিনব জয়দেব” ও “মৈথিলির কোকিল” বলে ডাকা
গোবিন্দদাস বৈষ্ণব পদাবলীর একজন একজন অন্যতম কবি। তিনি ব্রজবুলি ও বাংলা উভয় ভাষাতেই পদ রচনা করেছেন। গোবিন্দাস বিদ্যাপতির ভাবাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন। “গীতগোবিন্দ” তাঁর বিখ্যাত পদাবলী সাহিত্য- যা ব্রজবুলী
‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই’ কোন কবির বাণী? চন্ডীদাস পূর্ববাংলার কবি ছিলেন। তিনি খাঁটি বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলী রচনা করেছেন। বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা
বাংলা সাহিত্যে শ্রীচৈতন্য দেবের ভূমিকা পর্যালোচনা করুন। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে চৈতন্যদেব কেন স্মরণীয়? চৈতন্য মহাপ্রভু (১৪৮৬ – ১৫৩৪) ছিলেন একজন হিন্দু সন্ন্যাসী এবং ষোড়শ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি ধর্ম
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১টি। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর ১৭১২ সালে হুগলি জেলার ভুরশুট পরগনার পান্ডুয়া /পেঁড়ো গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ভুরশুট পরগনার জমিদার
জ্ঞানদাস ১৬শ শতাব্দীর প্রথমার্ধের কবি। ষোল শতক পদাবলীর স্বর্ণযুগ। জ্ঞানদাস এই স্বর্ণযুগের কবি। সঙ্গীতজ্ঞ ও নতুন কীর্তন পদ্ধতির উদ্ভাবক হিসেবে তিনি সুনামের অধিকারী ছিলেন। একালে রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল