সয়ফুলমুলুক বদিউজ্জামাল : দোনাগাজী চেীধুরী, আলাওল, ইব্রাহীম ও মালে মাহমুদ এ প্রেমকাহিনি অবলম্বনে কাব্য রচনা করেছেন। তবে আলাওলের কাব্যই সমধিক পরিচিতি লাভ করেছে। এ কাব্যের আদি উৎস ফারসি
হানিফা-কয়রাপরি : কবি সাবিরিদ খান এর অন্যতম একটি জঙ্গনামা (জাতীয় যুদ্ধ) কাব্য হলেও প্রেমকাহিনির জন্য তা রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যানের পর্যায়ভুক্ত। কাব্যটি খণ্ডিত আকারে পাওয়া গেছে বলে কাব্যটি নিয়ে মতর্পাথক্য
গৌরীমঙ্গল কাব্য রচনা করেন কবিচন্দ্র মিশ্র। কবিচন্দ্রের জন্ম মৃত্যু সাল যথাক্রমে ১৪৯৩ ও ১৫১৯। কবিচন্দ্র মিশ্র গৌরীমঙ্গল রচনা করেন সৈয়দ আলাউদ্দীন হোসেন শাহর আমলে। গৌরীমঙ্গলের একটি পঙক্তি হলো
গুলে-বকাওলী গ্রন্থটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় এ গ্রন্থটি অনুদিত হয়েছে। নওয়াজিস খান এ কাব্যের রচয়িতা। তিনি চট্টগ্রামের অধিবাসী ছিলেন। চট্টগ্রামের এক জমিদারের নির্দেশে তিনি এ
মুহম্মদ কবীরের ‘মধুমালতী’ গ্রন্থটি রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান ধারায় গুরুত্বপুর্ণ সংযোজন। এ গ্রন্থটি কবে রচিত হয়েছে এ বিষয়ে সুনিদিষ্ট কোন সাল নেই। এ সম্পর্কে পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। হিন্দি কবি
অন্নদামঙ্গল কাব্যে বর্ণিত হয়েছে = দেবী অন্নদার বন্দনা। অন্নদামঙ্গল কাব্য বিভক্ত = ৩ খণ্ডে (অন্নদামঙ্গল, কালিকামঙ্গল বা বিদ্যাসুন্দর কাব্য, মানসিংহ)। কালিকামঙ্গল বা বিদ্যাসুন্দর কাব্য = অন্নদামঙ্গল কাব্যর একটি
আরাকান রাজসভায় অমাত্য কোরেশী মাগন ঠাকুর রচিত কাব্য ‘চন্দ্রাবতী’ । তিনি কবি আলাওলের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক হিসেবে প্রসিদ্ধি লাভ করেন। কবি এ দেশে প্রচলিত রুপকথার কাহিনিকে তার কাব্যের উপজীব্য
কাব্যধারা আদি কবি শ্রেষ্ঠ কবি মনসামঙ্গল কানাহরি দত্ত বিজয় গুপ্ত চণ্ডীমঙ্গল মানিক দত্ত মুকুন্দরাম চক্রবর্তী অন্নদামঙ্গল ভারতচন্দ্র রায় ভারতচন্দ্র রায় কালিকামঙ্গল মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রামপ্রসাদ সেন ধর্মমঙ্গল ময়ূরভট্ট ঘনরাম
গীতগোবিন্দ এর রচয়ীতা লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি জয়দেব গোস্বামী। গীতগোবিন্দ (Song of Govinda) গৌড়ের রাজা লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি জয়দেব কর্তৃক সংস্কৃত ভাষায় রচিত একটি কাব্য; এর রচনাকাল ১২ শতক।