আলাওল মধ্যযুগের একজন বাঙালি কবি। বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে ধর্মীয় বিষয়বস্তুর গতানুগতিক পরিসীমায় রোমান্টিক প্রণয়কাব্যধারা প্রবর্তনকারী হিসাবে মুসলমান কবিগণের অবদান সর্বজনস্বীকৃত। এ সময়ে তারা আরবি ফার্সি ও হিন্দি সাহিত্যের
কোরেশী মাগন ঠাকুর (১৭শ শতক) আরাকানের মধ্যযুগীয় বাংলা কবি। আরাকান রাজসভার প্রথম বাংলা কবি। তাঁর পৈতৃক বাসস্থান চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার চক্রশালা। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থের নাম চন্দ্রাবতী। তিনি
রোসাঙ্গ-রাজসভা কোথায় অবস্থিত ছিল? বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এই রাজসভা কেন প্রাসঙ্গিক? আরাকান রাজসভায় যে সকল কবি বিশেষ পৃষ্ঠপোশকতা অর্জন করেছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন- দৌলত কাজী, মরদন কোরেশী,
“কবিরঞ্জন” রামপ্রসাদ সেন (১৭১৮ বা ১৭২৩ – ১৭৭৫) ছিলেন অষ্টাদশ শতাব্দীর এক বিশিষ্ট বাঙালি শাক্ত কবি ও সাধক। বাংলা ভাষায় দেবী কালীর উদ্দেশ্যে ভক্তিগীতি রচনার জন্য তিনি সমধিক
কৃষ্ণচন্দ্র রায় (১৭১০ – ১৭৮২) ছিলেন নদিয়ার মহারাজা। বাংলা সাহিত্য, বাংলার সংস্কৃতি ও বাঙালি হিন্দুসমাজের ইতিহাসে তাঁর ভূমিকা অবিস্মরণীয়। নদিয়া রাজপরিবারের শ্রেষ্ঠ পুরুষ হিসেবে পরিগণিত। তিনি সংস্কৃত ও
অপূর্ব রূপবান রাজকুমার ও বীরসিংহের সুন্দরী-বিদূষী কন্যা বিদ্যার গুপ্ত প্রণয়কাহিনী কলিকামঙ্গল কাব্যের মূল উপজীব্য। কলিকামঙ্গল বা বিদ্যাসুন্দর আদি কবি কঙ্ক। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার রাজেশ্বরী নদীর তীরে বিপ্র গ্রামে
রামায়ণ একটি প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য। রামায়ণ নামটি রাম ও অয়ন শব্দদুটি নিয়ে গঠিত একটি তৎপুরুষ সমাসবদ্ধ পদ; যার আক্ষরিক অর্থ রামের যাত্রা। রামায়ণ ৭টি কাণ্ড (পর্ব) ও ৫০০টি