পূর্ব নামঃ চন্দ্রদ্বীপ/বাকলা/ইসমাইল পুর । দেশের খাদ্যশষ্য উৎপাদনের একটি মূল উৎস এই বৃহত্তর বরিশাল। তাই একে শষ্য ভান্ডার। একে বাংলার ‘ভেনিস‘ বলা হয়। অবস্থানঃ কীর্তনখোলা নদীর তীরে অবস্থিত
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ৬টি। জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দে বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সত্যানন্দ দাশ, মাতা কুসুমকুমারী দাশ। কুসুমকুমারী দাশও
ঢাকা জেলা বিষয় তথ্য পূর্ব নামঃ মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের শাসনামলে এই শহর জাহাঙ্গীর নগর নামে পরিচিত ছিলো। পরিচিতিঃ এটি বিশ্বের নবম বৃহত্তম এবং সর্বাপেক্ষা জনবহুল শহরগুলির মধ্যে অন্যতম।
নামঃ ব্রিটিশরা এই এলাকার নাম দেয় চিটাগাং হিল ট্র্যাক্ট্স বা পার্বত্য চট্টগ্রাম। আশির দশকের শুরুতে পার্বত্য চট্টগ্রামকে তিনটি জেলা- রাঙামাটি, বান্দরবান, ও খাগড়াছড়ি-তে বিভক্ত করা হয়। অবস্থানঃ শংখ(সাঙ্গু)
নামঃ পূর্ব নাম খলিফাতাবাদ। যশোর খেজুরের রস ভান্ডার হিসেবে সর্বাধিক পরিচিত। অবস্থানঃ কপতাক্ষ নদের তীরে। উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ প্রমথ চৌধুরী; মাইকেল মধুসূদন দত্ত ফররুখ আহমদ (১০ জুন ১৯১৮ –
নামঃ পঞ্চগড় জেলায় বেশ কিছু গড় রয়েছে তাদের মাঝে উল্লেখ করার মত গড় হল ভিতরগড়, মিরগড়, রাজনগড়, হোসেনগড়, দেবনগড়। ‘পঞ্চ’ অর্থ পাঁচ, আর ‘গড়’ অর্থ বন বা জঙ্গল।
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। বিষয় তথ্য পূর্ব নামঃ পূর্বে এই এলাকায় মূর্খ লোকদের বসবাস ছিল যাদের আঞ্চলিক ভাষায় গন্ড বলা হত।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৮ সালে বিহারের সাঁওতাল পরগনায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর আসল নাম প্রবোধ কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর পিতার নাম হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মাতা নীরদাসুন্দরী দেবী। তাঁর পৈত্রিক বাড়ি মুন্সীগঞ্জের
পূর্ব নামঃপ্রাচীন নাম বিক্রমপুর। মোঘল শাসনামলে মুন্সিগঞ্জ এর নাম ছিলো ইদ্রাকপুর। অবস্থানঃ ধলেশ্বরী নদীর তীরে। উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ অতীশ দীপঙ্করের জন্মস্থান। কেদার রায় বিক্রমপুরের জমিদার এবং বাংলার বিখ্যাত বারো
বিষয় তথ্য পূর্ব নামঃ প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড়ের অন্তর্গত। অবস্থানঃ মহানন্দা নদীর তীরে। বাংলাদেশের মানচিত্রে সর্ব পশ্চিমের জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জ । সর্ব পশ্চিমের উপজেলা শিবগঞ্জ। সর্ব পশ্চিমের স্থান মনাকশা।