ভাষার প্রথম প্রকাশ ঘটে মানুষের মুখে-মানুষের বাগযন্ত্রে। মানুষের বাগযন্ত্রই ভাষার প্রথম জন্মভূমি। বাগযন্ত্রের গঠন প্রক্রিয়া ধ্বনিবিজ্ঞানের প্রথম আলােচ্য বিষয়। শরীরের উপরিভাগে অবস্থিত মধ্যচ্ছদা থেকে ঠোঁট পর্যন্ত শ্বাসবাহী যেসব
‘গড্ডল’, ‘গড্ডর’ শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ, যার মানে হচ্ছে ভেড়া কিংবা মেষ। এই গড্ডল হয়েই বাংলায় গড়ল কথাটিও জন্মেছে। কাজেই, “গড্ডালিকা’ বলতে বুঝায় একটা মেষ দলে সামনে থাকা আগুয়ান মেষটিকে।
বিশেষ্য, বিশেষণ এবং ধ্বন্যাত্মক অব্যয়ের পরে আ’ প্রত্যয়যােগে যেসব ধাতু গঠিত হয়, সেগুলােকে নামধাতু বলা হয়। যেমন বেত (বিশেষ্য) – আ (প্রত্যয়) = বেতা। অপরদিকে চুল, পড় এগুলাে
বিশেষ্য ও বিশেষণ পদ মিলে যে সমাস হয় এবং বিশেষ্য বা পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকেই কর্মধারয় সমাস বলে। কর্মধারয় সমাসে পরপদের অর্থই প্রধান। যেমনঃ চিকিৎসা বিষয়ক
যে বাক্যে একটি প্রধান খণ্ডবাক্যের এক বা একাধিক আশ্রিত বাক্য পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহৃত হয়, তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে। যথা- যিনি বিদ্বান, তিনি সর্বত্র আদরণীয়। যে পরিশ্রম
পদের দ্বিরুক্তি: দুটি পদে একই বিভক্তি প্রয়ােগ করা হয়, শব্দ দুটি ও বিভক্তি অপরিবর্তিত থাকে। যেমন: পদের দ্বিরুক্তির প্রয়ােগে ক্রিয়াবাচক শব্দের ব্যবহার হিসেবে: ডেকে ডেকে হয়রান হচ্ছি ‘পৌনঃপুনিকতার’
‘Attested’ এর বহুল ব্যবহৃত বাংলা পারিভাষিক শব্দ হচ্ছে‘সত্যায়িত’। সূত্র হিসেবে বাংলা একাডেমী English to Bengali dictionary উল্লেখ করা যেতে পারে। ড, শাহজান মনিরের বাংলা ব্যাকরণে attestation শব্দটির বাংলা