জাতিসংঘের হিসাবে বিশ্বে তিন ধরনের দেশ রয়েছে-উন্নত, উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত (এলিডিসি)। জাতিসংঘ হিসাবটি করে মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ সূচক এবং অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা বা সংকট সূচক অনুযায়ী। জাতিসংঘের ১৯৭১ সালের
কোন দেশ কতটা ধনী বা গরিব, সেটাকে বিশ্বব্যাংক নিজের মতো বিবেচনা করে। মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় দিয়ে বিবেচনা করা বিশ্বব্যাংকের ভাগগুলো এক হিসাবে তিনটি, আরেক হিসাবে চারটি। তিনটি
স্বল্পোন্নত দেশ(Least Developed Country-LDC) এর বৈশিষ্ট্য গুলো নিম্ন রূপ- মাথা পিছু আয়(Per Capita Income): যাদের মাথা পিছু আয় ১০২৫ ডলারের কম। ১০২৫ ডলারকে বলা হয় Inclusion Threshold. এর
নিরস্ত্রীকরণ(Disarmament): সাধারণভাবে নিরস্ত্রীকরণ বলতে বোঝায়, মারণাস্ত্রের প্রতিযোগিতা বন্ধের জন্য কোন নির্দিষ্ট ধরনের কিংবা সকল ধরনের অস্ত্রের পরিমাণ হ্রাস করা অথবা উৎপাদিত অস্ত্র ধ্বংস বা উৎপাদন বন্ধ করা। আন্তর্জাতিকভাবে
শক্তিসাম্য(Balance of Power): ১৬৪৮ সালে ওয়েস্টফেলিয়া চুক্তি স্বাক্ষরের পর যখন আধুনিক রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা গড়ে ওঠে, তখন থেকেই শক্তিসাম্যনীতি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের একটি মূল বৈশিষ্ট্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। পরবর্তী
শক্তি ও নিরাপত্তা(Power and Security) আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অঙ্গনে শক্তি/ক্ষমতা একটি গুরুত্বপূর্ণ ও আলোচিত বিষয়। আন্তর্জাতিক রাজনীতির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো বিভিন্ন রাষ্ট্রের মধ্যে শক্তি বা ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বিতা। আন্তর্জাতিক রাজনীতির
প্রথম আলো, ২৭ জুন ২০১৮ ড. মারুফ মল্লিক, রিসার্চ ফেলো, সেন্টার ফর কনটেমপোরারি কনসার্নস, জার্মানি। তুরস্ক নতুন এক যুগে প্রবেশ করল। গত এক হাজার বছরের ইতিহাসে তুরস্কের রাজনীতিতে
নয়া দিগন্ত, ২০ জুন ২০১৮ আহমেদ বায়েজীদ এবার বাণিজ্যযুদ্ধের যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে দুই পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। সর্ববৃহৎ অর্থনীতির এই দুটি দেশের এই সঙ্ঘাতকে অশনি সঙ্কেত হিসেবে
Non-State-Actors বলতে বিভিন্ন প্রকার সংঘ,সংস্থা,আন্দোলন,প্রতিষ্ঠান ইত্যাদিকে বুঝায়। অর্থাৎ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ব্যতিরেখে বিভিন্ন বেসরকারি অবকাঠামো যেগুলো রাষ্ট্রীয় অবকাঠামো গঠনে ভূমিকা রাখতে পারে তাদেরকে Non-State-Actors বলে। বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতি এবং