বাগধারা আ

আঁকড়ে পাওয়া = আয়ত্ত করা।
আঁচল ধরা = স্ত্রী লোকের বশীভূত।
আঁজল পাঁজল করা = গা ঝাড়া দেওয়া।
আঁটকুড়ো= নিঃসন্তান।
আঁতে ঘা = মনে ব্যাথা দেওয়া ।
আঁধা খেঁচড়া = বিশৃঙ্খলা।
আউলিয়া চাঁদ = যে অল্পেই আকুল হয়।
আকাশে থুথু ফেলা= নিজেরই ক্ষতি করা।
আকাশ কুসুম – অসম্ভব কল্পনা ।

আকাশ ধরা- বৃষ্টি বন্ধ হওয়া ।
আক্কেলমন্দ= বিবেচনা করে এমন।
আক্কেল গুরুম = হতবুদ্ধি হওয়া, বুদ্ধি লোপ ।
আক্কেল দাঁত ওঠা = বুদ্ধি পাকা ।
আগুন লাগা সংসার = নষ্ট হচ্ছে এমন সংসার ।
আচাভুয়ার বোম্বাচাক = যা সম্ভব নয় এমন জিনিস।
আজবখানা = জাদুঘর।
আটাশে ছেলে = দুর্বল ও অক্ষম ছেলে।
আটুপাটু = অতি উৎসাহ ।
আঠারো আনা = সমুহ সম্ভাবনা, বড় বেশী বাড়াবাড়ি ।
আতান্তরে পড়া= বিপদে পড়া ।

আতারি কাতারি= ছটফটে ভাব ।
আদারের হাঁড়ি= সামান্য লোক ।
আদার ব্যাপারি = সামান্য বিষয়ে ব্যাস্ত ব্যাক্তি ।
আদায় কাচঁকলায় = ঘোর শত্রুতা।
আদিখ্যেতা = ন্যাকামি ।
আদুরে গোপাল = অতিরিক্ত আহলাদ ।
আপ্তখুদি, আপ্তগরজি = নিজের প্রয়োজন বুঝে চলা ।
আবদের গোপাল = অত্যন্ত বায়না ধরে এমন ।
আমি আমি করা= আত্মপ্রশংসা করা।
আমড়াগাছি করা = প্রতারণাপূর্ণ তোষামোদ ।
আর আর = অন্যান্য ।
আলেয়ার আলো= দুর্লভ বস্তু।
আসলে মুষল নেই ঢেঁকিঘরে চাঁদোয়া = ঠিকমত ব্যবস্থা গ্রহণ না করা । (মুষল = ঢেঁকির মোনা বা মউনির অগ্রভাগে যে লোহার বলয় থাকে। এক কথায় যে জিনিসটা মেইন বা যা দিয়ে ধান ভানার কাজ করা হয় সেটা নাই কিন্তু ঢেঁকি ঘরের শোভা বর্ধনকারী চাঁদোয়া ঠিক আছে।)
আস্তাকুঁড়ের পাতা = নিচ ব্যক্তি ।
আহ্লাদি পুতুল = আদুরে অকর্মণ্য।
আহ্লাদে ফুটকড়াই= হেসে কুটি কুটি ।
আড়ং ঘাটা = খেয়াঘাট ।
আয়োসুয়ো= সধবা স্ত্রীলোকের দল।


👉 Read More...👇