সরহপা সরহপার চারটি কবিতায় বাংলায় প্রচলিত সংস্কৃত শব্দ সংখ্যা ২৪টি; সংস্কৃত হতে উৎপন্ন বাংলা শব্দ ৩৫টি; পুরাতন বাংলা ৯৫টি এবং চলতি বাংলা ২৮টি শব্দ থাকায় তাঁকে বঙ্গীয় বলতে
তাঁর চর্যায় সাঁকো তৈরির কথা আছে। তাঁর উল্লেখযোগ্য দুটি চরণ- ৫ নং পদ থেকে- “ভবণই গহণগম্ভীরা বেগেঁ বাহী। দুআন্তে চিখিল মাঝেঁ ন ঠাহী।।” আধুনিক বাংলায়ঃ “ভবনদী গহন ও
ঢেণ্ডণ শব্দের অর্থ হচ্ছে ঢেঁড়ি অর্থাৎ ডুগডুগি বাজিয়ে ভিক্ষা মাগে যে। তাঁর পদে বাঙালি জীবনের চিরায়ত দারিদ্র্যের চিত্র ফুটে উঠেছে কাব্যিক সুষমায়। তাঁর এই পদযুগলটি চর্যাপদে ৩৩ নম্বরে
চর্যার ২ নং পদের পদকর্তা কুক্করিপা। কুক্করিপা তিব্বত অঞ্চলের কবি ছিলেন। তিনি আনুমানিক অষ্টম শতকের প্রথম ভাবে বর্তমান ছিলেন। কুক্কুরীপা নামটি সংস্কৃত শব্দ ‘কুক্কুটপাদ’ এর বিকৃত রূপ। যে
চর্যাপদের পদকর্তাদের সম্পর্কে ধারণা দিন। সর্বাধিক পদ রচয়িতার সম্পর্কে সংখিপ্ত পরিচয় দিন। চর্যাপদ গ্রন্থে কোন পদকর্তার সর্বাধিক এবং কতটি পদ সংকলিত? কাহ্নপা কে ছিলেন? কাহ্নপাদ বা কাহ্ন পা
মূলকথাঃ চর্যায় পদের সংখ্যায় ভুসুকুপা দ্বিতীয় স্থানের অধিকারী। তাঁর ৮টি পদ চর্যায় সন্নিবেশিত হয়েছে। তিনি নিজেকে বাঙালি বিলে দাবি করেছেন। তাঁর একটি পদে(৪৯ নং) পদ্মা নদীর কথা বলা
মূলকথাঃ চর্যার প্রথম পদ লুইপা-এঁর। তাই তাঁকে আদি সিদ্ধাচার্য মনে করা হয়। তিনি দুটি পদ, ১ম ও ২৯তম রচনা করেন। সাধারণভাবে লুইপাদকেই আদি সিদ্ধাচার্য মনে করা হয়। তাঞ্জর
রাহুল সাংকৃত্যায়ন রাহুল সাংকৃত্যায়ন তথা কেদারনাথ পাণ্ডে (৯ এপ্রিল, ১৮৯৩ – ১৪ এপ্রিল, ১৯৬৩), ছিলেন ভারতের একজন স্বনামধন্য পর্যটক, বৌদ্ধ সহ বিভিন্ন শাস্ত্রে সুপণ্ডিত, মার্কসীয় শাস্ত্রে দীক্ষিত ।
বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে বাংলা সাহিত্যের উন্নতি এবং প্রসারের উদ্দেশ্যে স্থাপিত একটি প্রতিষ্ঠান। বাংলা ভাষার বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা, অন্যান্য ভাষায় রচিত গ্রন্থের অনুবাদ, দুর্লভ বাংলা রচনা
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১টি। ‘তৎপুরুষ’ শব্দটির অর্থ হল তার পুরুষ। তার পুরুষ এই শব্দ গুলির একপদীকরণে তৎপুরুষ শব্দটির সৃষ্টি হয়েছে। এখানে পূর্ব