যে সমাসে সমস্যমান পদ গুলোর কোনোটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোন পদ (ব্যক্তি, বস্তু বা কোন বিষয়) কে বুঝায় তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যথা: বহু ব্রীহি(ধান) আছে যার
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১টি। পূর্বপদে অব্যয়যোগে নিষ্পন্ন সমাসে যদি অব্যয়েরই অর্থের প্রাধান্য থাকে, তবে তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। অব্যয়ীভাব সমাসে কেবল অব্যয়ের
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১টি। দ্বন্দ্ব শব্দের অর্থ জোড়া। যে সমাসে প্রতিটি সমস্যমান পদের অর্থের সমান প্রাধান্য থাকে, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমন
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ৩টি। বিশেষ্যের বা বিশেষ্যভানাপন্ন পদের সাথে বিশেষণের বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সমাসকে কর্মধারয় সমাস বলে। যথাঃ নীল যে উৎপল =
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১টি। সমাহার (সমষ্টি) বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্য পদের যে সমাস হয় এবং সমস্তপদের দ্বারা সমাহার বোঝায়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ২৫শে বৈশাখ ১২৬৮ সালে (৭ই মে ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দ) কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর। বিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক
অমিত্রাক্ষর ছন্দ: বাংলা কাব্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দ এবং সনেট প্রবর্তন করে তিনি যোগ করেছেন নতুন মাত্রা। যে ছন্দে চরণদ্বয়ের অন্ত্যবর্ণের মিল থাকে না, তাকে অমিত্রাক্ষর ছন্দ বলে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে
প্রহসন বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁঃ কথাটির সহজ বাংলা করলে দাঁড়ায়— বৃদ্ধ বয়সে শিশু বা যুবকের মত আচরণ।উল্লেখ যে রোঁ অর্থ রোঁয়া বা লোম। প্রহসনটির বিষয় – সনাতনপন্থী সমাজপতিদের
মধুসূদন দত্ত নাট্যকার হিসেবেই প্রথম বাংলা সাহিত্যের অঙ্গনে পদার্পণ করেন। রামনারায়ণ তর্করত্ন বিরচিত ‘রত্নাবলী’ নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করতে গিয়ে তিনি বাংলা নাট্যসাহিত্যে উপযুক্ত নাটকের অভাব বোধ করেন। এই
তিনি মোট পাঁচটি কাব্য রচনা করেন- তিলোত্তমা সম্ভব মেধনাদবধ ব্রজাঙ্গনা কাব্য বীরাঙ্গনা কাব্য চতুর্দশপদী কবিতাবলী তিলোত্তমা সম্ভব(১৮৬০)– তাঁর প্রথম বাংলা কাব্যগ্রন্থ। এর কাহিনী মহাভারত থেকে নেওয়া- হিরণ্যকশিপুর বংশজাত