এক নজরে মঙ্গলকাব্য বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে বিশেষ এক শ্রেণীর ধর্মবিষয়ক আখ্যান কাব্য মঙ্গলকাব্য নামে পরিচিত। বলা হয়ে থাকে, যে কাব্যে দেবতার আরাধনা, মাহাত্ম্য-কীর্তন করা হয়, যে কাব্য শ্রবণেও
দ্বিজ মাধব রচিত কাব্যের নাম সারদামঙ্গল বা সারদা চরিত। তিনি নদীয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। কাজের জন্য চট্টগ্রামের আসেন। সেখানেই তিনি কাব্য রচনা করেন। কয়েকজন কবি গঙ্গামঙ্গল কাব্য রচনা
শ্রী চৈতন্য যদিও কোনো সাহিত্য রচনা করেন নি, কিন্তু মধ্যযুগের সাহিত্য বিকাশে তাঁর ভূমিকা অপরিসীম। তাঁর নামে বাংলা সাহিত্যের একটি যুগের নাম করণ করা হয়েছে। ১২০১-১৩৫০ অন্ধকার যুগ
অন্ধকার যুগের সাহিত্যের নিদর্শন সম্পর্কে আলোচনা করুন। বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ বলতে কী বুঝায়? বাংলা সাহিত্যের ১২০০-১৩৫০ খ্রি. পর্যন্ত সময়কে “অন্ধকার যুগ” বা “বন্ধ্যা যুগ” বলে কেউ কেউ
চর্যাপদের যুগে নারীরা খুব স্বাধীন ছিলেন বলে জানা যায়। তারা স্বেচ্ছায় সঙ্গী ও পেশা নির্বাচনের অধিকার রাখতেন। কুক্করীপা গৃহবধূর ছল করা নিয়ে বলেছেন, “সে দিনের বেলায় কাকের ডাকে
চর্যার পদগুলি প্রধানত পয়ার ও ত্রিপদী পদে রচিত। এতে মাত্রাছন্দের প্রভাবও দেখা যায়। ১৬ মাত্রার পাদাকুলক ছন্দের ব্যবহারই এখানে বেশি। তবে সর্বত্র নির্দিষ্ট মাত্রারীতি দেখা যায়নি। ছন্দপংক্তির পর্বসংখ্যাগত
চর্যাপদে নিম্নবর্গীয় মানুষের যে পরিচয় পাওয়া যায় তার বিবরণ দিন। চর্যাপদে চিত্রিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পরিচয় দিন। চর্যাগীতিতে ব্যবহৃত উপমা ও রূপকল্পগুলি তৎকালীন বাংলার সমাজজীবন, পরিবারজীবন ও প্রাকৃতিক উপাদান
চর্যাপদের ধর্মমত সম্পর্কে ধারণা দিন। সিদ্ধাচার্যগণ অসামান্য কবিত্বশক্তির অধিকারী হলেও তাঁরা মূলত ছিলেন সাধক। বৌদ্ধ সহজযানী চিন্তা, দর্শন ও সাধনপদ্ধতিই তাই চর্যাপদের উপজীব্য হয়ে ওঠে। এই সহজযানী দর্শন
ভাষাতত্ত্ব প্রাচীন বাংলার ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যগুলির সন্ধানে প্রাকৃত বাংলায় রচিত চর্যাপদ একটি মূল্যবান উপাদান। ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রথম এই বৈশিষ্ট্যগুলি নিয়ে বিজ্ঞানসম্মত আলোচনা করেন তাঁর The Origin