বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ২ টি। স্বরে-ব্যঞ্জনে, ব্যঞ্জনে-স্বরে ও ব্যঞ্জনে-ব্যঞ্জনে যে সন্ধি হয় তাকে ব্যঞ্জন সন্ধি বলে। এদিক থেকে ব্যঞ্জন সন্ধিকে তিন ভাগে
বিগত সালের BCS Plreliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১টি। স্বরসন্ধি স্বরধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনির মিলনের নাম স্বরসন্ধি। ১. অ/আ + অ/আ = আঃ অ-কার কিংবা আকারের পর অ-কার
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ৩টি। কতগুলাে সন্ধি কোনাে নিয়ম অনুসারে হয় না, এগুলােকে নিপাতনে সিদ্ধ বলে। যথা– কুল + অটা = কুলটা (কুলাটা
ব্যঞ্জন সন্ধি স্বরে আর ব্যঞ্জনে, ব্যঞ্জনে আর ব্যঞ্জনে এবং ব্যঞ্জনে আর স্বরে মিলিত হয়ে যে সন্ধি হয় তাকে ব্যঞ্জন সন্ধি বলে। প্রকৃত বাংলা ব্যঞ্জন সন্ধি সমীভবন ( Assimilation)-এর
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ৩টি। সংস্কৃত সন্ধির নিয়মে পদের অন্তস্থিত র্ ও স্ অনেক ক্ষেত্রে অঘােষ উষ্মধ্বনি অর্থাৎ হ ধ্বনিরূপে উচ্চারিত হয় এবং
আমরা জানি সন্ধির নিয়মে উ/ঊ এর যেকোন কম্বিনেশনে ঊ-কার হয়। আবার উ+অ=ব (অন্তঃস্থ ব) হয়। এখন নিচের বানানগুলো দেখা যাক। অনূঢ় = অবিবাহিত। [সং. অন্(নঞ্) + ঊঢ়]। অনূদিত=
* অত্র – এইখানে। তাই ‘অত্র বিদ্যালয় কথাটি ভুল। যার অর্থ হয় ‘এইখানে বিদ্যালয়’। * বন্দোপাধ্যায় – শব্দটি ভুল। সঠিক ‘বন্দ্যোপাধ্যায়’= বন্দ্য+উপাধ্যায়। * অসূর্যস্পশ্য– শব্দটি ভুল। সঠিক অসূর্যম্পশ্য=
বাংলা ভাষা তিনটি স/ষ/শ আছে যার উচ্চারণ মূলত একই রকম। এর একটিকে বলে দন্ত্য-স। এটি উচ্চারণের সময় জিহবার অগ্রভাগ দাঁত বা দন্ত স্পর্শ করে বলে একে দন্ত্য-স বলে।