Category: বিসিএস বাংলা ভাষা

অন = ল্যুট করণ বা উপকরণ বুঝাতে(নী+অন=নয়ন)। ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য গঠনে,(শী+অন=শয়ন), অধ্যয়ন=অধি+√ই+অন(ল্যুট)। ভীষণ = [সং. √ভী + ণিচ্(ই) + অন(ল্যুট)

লক্কা পায়রা= ফুলবাবু। লক্ষ্ণীর পুত ভিখ মাগে = যে ধনী ধনের কাতর । লক্ষ্ণীর বরযাত্রী = সুসময়ের বন্ধু । লগন চাঁদা= ভাগ্যবান। লগি পুঁতে বসে থাকা = নিষ্কর্মা

টাকাটা সিকিটা= খুব সামান্য টাকা। টাকার বাণ্ডিল = প্রভূত বিত্ত । টীকা ভাষ্য = দীর্ঘ আলচনা । টুকনি হাত করা = নিঃশ্ব হওয়া । টুপভুজঙ্গ = নেশাগ্রস্ত। টুলো

তক্কে থাকা= গোপনে সতর্ক থাকা। তটস্ত হওয়া = বিচলিত হওয়া । তরবেতর = নানারকম । তামার বিষ = অর্থের কুপ্রভাব। তারে নাচন= দুরবস্থার একশেষ। তাল কানা = কাণ্ডজ্ঞানহীন

নকড়া ছকড়া = তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা । নদীর কুলে বাস = ভয়ের যায়গায় অবস্থান । ননীর পুতুল = শ্রম বিমুখ ব্যক্তি । নবমীর দশা= মূর্ছা। নবমীর পাঁঠা = প্রাণভয়ে

ডকে ওঠা= নষ্ট হওয়া। ডগয়ংগচ্ছ = ঢিলেমি। ডঙ্কা মারা = সগর্বে ঘোষণা করা । ডাইনে আনতে বাঁইয়ে কুলোয় না= আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি। ডাকাবুকো = দুরন্ত ও নির্ভীক

শকার বকার করা = আজে বাজে গালি দেওয়া । শকুনিমামা – কূটবুদ্ধি দাতা ব্যাক্তি। শত্রুর মুখে ছাই দেওয়া = লোকের কুদৃষ্টি এড়ানো । শবরীর প্রতিক্ষা= দীর্ঘকাল ধরে প্রতীক্ষা।

ষণ্ডা মার্কা = একগুঁয়ে ও শক্তিশালী । ষত্ব নত্ব জ্ঞান= কাণ্ডজ্ঞান। ষাঁড়ের গোবর = অপদার্থ লোক। ষাঁড়ের গো = প্রচণ্ড জেদী। ষাটের কোলে= অধিক বয়স। ষোল কলা =

যক্ষের ধন= কৃপণের ধন। যখন তখন অবস্থা= মুমূর্ষু অবস্থা। যবনিকা পতন = পরিসমাপ্তি । যমের অরুচি= যে সহজে মরে না। যমের দোসর = ভয়ানক লোক। যমের ভুল= যার

পঞ্চত্ব প্রাপ্তি= মারা যাওয়া। পঞ্চমুখ হওয়া= অতিরিক্ত বলা। পটের বিবি = সুসজ্জিত । পত্রপাঠ= তৎক্ষণাৎ। পরকাল ঝরঝর করে দেওয়া = সর্বনাশ করা । পরঘড়ি পান্তা মারি= হারহাভাতে লোক।