একটি ছোট অংশকে বিশদভাবে ব্যাখ্যা করাকে ভাবসম্প্রসারণ বলে। এতে আলোচ্য অংশের অন্তর্নিহিত ভাব-ব্যাঞ্জনাকে প্রয়োজনীয় যুক্তি, ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ ও উপমার সাহায্যে প্রকাশ করা হয়। কমন পাওয়ার জন্য অনেক ভাব-সম্প্রসারণ
অনুবাদ দুই প্রকার ১. আক্ষরিক অনুবাদ(Literal Translation): অক্ষরে অক্ষরে বা হুবহু যে অনুবাদ করা হয়। ২. ভাবানুবাদ(Faithful Translation): ভাব ঠিক রেখে ভিন্ন প্রতিশব্দ ব্যবহার করে যে অনুবাদ করা
সরল বাক্যকে যৌগিক বাক্যে রূপান্তর সরল বাক্যকে যৌগিক বাক্যে পরিণত করতে হলে সরল বাক্যের কোনো অংশকে নিরপেক্ষ বাক্যে রূপান্তর করতে হয় এবং যথাসম্ভব সংঘোজক বা বিয়োজক অব্যয়ের প্রয়োগ
সরল বাক্যকে মিশ্র/জটিল বাক্যে পরিণত করতে হলে সরল বাক্যের কোনো অংশকে খণ্ডবাক্যে পরিণত করতে হয় এবং উভয়ের সংযোগ বিধানে সম্বন্ধসূচক(বটে-কিন্তু, যেই-সেই, বরঞ্চ-তথাপি, হয়-নয়,এত-যে, একে-তায়, যা-তা, যে-সে, যিনি-তিনি, যারা-তারা,
যৌগিক বাক্যকে সরল বাক্যে রূপান্তর করতে হলে (১) বাক্যসমূহের একটি সমাপিকা ক্রিয়াকে অপরিবর্তিত রাখতে হয়। (২) অন্যান্য সমাপিকা ক্রিয়াকে অসমাপিকা ক্রিয়ায় পরিণত করতে হয়। (৩) অব্যয় পদ থাকলে
যৌগিক বাক্যকে মিশ্র বাক্যে রূপান্তর করতে -যৌগিক বাক্যের যোজক পদ বাদ দিতে হবে। -নিরপেক্ষ/স্বাধীন বাক্যাংশগুলোর প্রধান বাক্যাংশ ছাড়া বাকিগুলো সাপেক্ষ বাক্যাংশে পরিণত করতে হবে। –বটে-কিন্তু, যেই-সেই, বরঞ্চ-তথাপি, হয়-নয়,এত-যে,
জটিল/মিশ্র বাক্যকে সরল বাক্যে রূপান্তর করতে হলে মিশ্র বাক্যের খণ্ডবাক্যটিকে সংকুচিত করে একটি পদ বা একটি বাক্যাংশে পরিণত করতে হয়। সরল বাক্য থেকে জটিল বাক্যে রূপান্তরে যে অব্যয়গুলো
মিশ্ৰ বাক্যকে যৌগিক বাক্যে রূপান্তর করতে যোজক পদ ব্যবহার করে আশ্রিত বাক্যগুলোকে স্বাধীন বাক্যে পরিণত করতে হবে। যেমন – মিশ্র বাক্যঃ যদি সে কাল আসে, তাহলে আমি যাব।
ভিন্ন ভিন্ন স্বরভঙ্গি ও বাগভঙ্গির বাক্য, লক্ষ করুন, ১. অ-নে-ক অ-নে-ক দিন আগে বাংলাদেশে বিজয় সিংহ নামে খুব সাহসী এক রাজপুত্র ছিলেন। ২. প্রকৃতি কী সুন্দর সাজেই না