অন্নদামঙ্গল কাব্য
|অন্নদামঙ্গল কাব্যে বর্ণিত হয়েছে = দেবী অন্নদার বন্দনা।
অন্নদামঙ্গল কাব্য বিভক্ত = ৩ খণ্ডে (অন্নদামঙ্গল, কালিকামঙ্গল বা বিদ্যাসুন্দর কাব্য, মানসিংহ)।
কালিকামঙ্গল বা বিদ্যাসুন্দর কাব্য = অন্নদামঙ্গল কাব্যর একটি অংশ মাত্র।
সমগ্র “অন্নদামঙ্গল” কাব্যের মধ্যে সর্বোৎকৃষ্ট = ১ম খণ্ড।
“অন্নদামঙ্গল” কাব্যের প্রধান কবি = ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
মধ্যযুগের শেষ কবি = ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম নাগরিক কবি = ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর সভাকবি ছিলেন = নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের। তার আদেশেই ভারতচন্দ্র রায় অন্নদামঙ্গল কাব্য রচনা করেন।
ভারতচন্দ্রের জীবানাবসানের মাধ্যমে অবসান ঘটে = মধ্যযুগের।
ভারতচন্দ্র রায় সত্যনারায়ণ পাঁচালী রচনা করেন = ২ টি (হীরালাল রায়, রামচন্দ্র মুনশীর আদেশ)।
মৈথিলি কবি ভানুদত্তের “রসমঞ্জরী” কাব্যের অনুবাদ করেন = ভারতচন্দ্র রায় গুণাকার।
ভারতচন্দ্রের অসমাপ্ত রচনা = চণ্ডীনাটক।
নাগাষ্টক ও গঙ্গাষ্টক নামক ক্ষুদ্র কবিতাদ্বয়ের রচয়িতা = ভারতচন্দ্র রায় গুণাকার।