বাংলাদেশ সংবিধানে কতকগুলো গুরুত্বপূর্ণ পদের নাম উল্লেখ আছে। যেগুলো সাংবিধানিক পদ নামে পরিচিত। রাষ্ট্রপতিঃ অনুচ্ছেদ-৪৮ স্পিকারঃ অনুচ্ছেদ-৭৪ মন্ত্রীঃ অনুচ্ছেদ-৫৬ প্রধান বিচারপতিঃ অনুচ্ছেদ ৯৪-৯৫ ন্যায়পালঃ অনুচ্ছেদ-৭৭ অ্যাটর্নি জেনারেলঃ অনুচ্ছেদ-৬৪
অ্যামিকাস কিউরি(Amicus curiae)– আদালতের বন্ধু। ইনি বাদী বা বিবাদী কোন পক্ষের নন। অ্যামিকাস কিউরি আদালত কে তাঁর বিজ্ঞচিত মতামত ও তথ্য দিয়ে সহায়তা করেন। কালারেবল লেজিসলেশন কোনো কাজ
বিচারপতিদের অপসারণ সংক্রান্ত সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদ। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলঃ বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে তথা ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধানে উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে রাখা হয়েছিল। এর পর
বর্তমানে কয়েকটি জেলায় প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল আছে। ঢাকায় একটি প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনাল আছে। সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগঃ বিচারবিভাগ ৩য় পরিচ্ছেদঃ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল অনুচ্ছেদ ১১৭। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমূহ (১) ইতঃপূর্বে যাহা বলা
টিকা লিখুনঃ অর্থবিল , বাংলাদেশ সংবিধানের পঞ্চম ভাগঃ আইনসভা ২য় পরিচ্ছেদঃ আইন প্রনয়ন ও অর্থসংক্রান্ত পদ্ধতি অনুচ্ছেদ ৮১। অর্থবিল (১) এই ভাগে “অর্থবিল” বলিতে কেবল নিম্নলিখিত বিষয়সমূহের সকল
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর চতুর্থ সংশোধনী আইন সংসদে উত্থাপন করেন। আইনটি সেদিনই ২৯৪-০ ভোটে পাস হয় এবং সেদিনই রাষ্ট্রপতি তাতে স্বাক্ষর করে অনুমোদন দেন।
মূলত দুটি কারণে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে ধর্মনিরপেক্ষতা নীতির আমূল পরিবর্তন আনায়ন করা হয়। অভ্যন্তরীণ কারণঃ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় দেশে মুসলিমদের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৮২%(বর্তমান-৮৯%)। তাই এই অধিকাংশ জনগণ
আমাদের ভূমি ব্যবহারে দেশবান্ধব পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। নানাভাবে মাত্রাতিরিক্ত বড় বাড়ি তৈরিকে নিরুৎসাহিত করতে হবে, বহুতল ভবন নির্মাণকে উৎসাহিত করতে হবে। আমরা নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ থেকে বেড়িয়েছি
২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনের দিনটিকে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সময়সীমা হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছ। এবং এই আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে যে বাংলাদেশ ২০৪১ সালে ‘ডেভেলপড