ওঁরাও ক্ষুদ্র নৃগােষ্ঠী ১. ওঁরাওদের ভাষার নাম কুড়ুখ ও সাদ্রি ২. ওঁরাওদের সমাজব্যবস্থা পিতৃতান্ত্রিক ৩. ওঁরাওদের গ্রামপ্রধানকে বলা হয় মাহাতাে। ৪. ওঁরাওদের প্রধান দেবতা হলাে ধরমী বা ধরমেশ
বাংলাদেশে বসবাস কারী উপজাতির সংখ্যা ৩৪(উইকিপেডিয়া), বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের মতে ৪৫টি। বৃহত্তম উপজাতি চাকমা, দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি সাঁওতাল। মাতৃতান্ত্রিক উপজাতিঃ গারো, খাসিয়া খাগড়াছড়ির আদিবাসী রাজাঃ বোমাং রাজা ত্রিপুরা,
বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ উপজাতিক গোষ্ঠী হল সাঁওতাল। পূর্বভারত ও বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আদিবাসী নৃগোষ্ঠীগুলির একটি । এরা নিজেদেরকে কৃষ্ণদ্বৈপায়ণ রচিত মহাভারতে বর্ণিত কুরু-পাণ্ডবদের অস্ত্রগুরু দ্রোণাচার্যের প্রত্যাখ্যিত-ভাবশিষ্য একলব্যের বংশধর
চাক চকদের ভাষায় ‘চক’ শব্দের অর্থ ‘দাঁড়ানো’। চাকরা বান্দরবান, চট্টগ্রামের চক পাহাড়ে বসবাস করে। ধর্মঃ বৌদ্ধ ভাষাঃ তু , (চক) ডালু ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট ও শেরপুরের নালিতাবাড়ি অঞ্চলে ডালু
খাসিয়া বা খাসি খাসিয়ারা সিলেটে বাস করে ধর্মঃ খ্রিষ্টান খিয়াং খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙামাটি(খিয়াং খিয়াং করে খা বা র খাস কেন?) ধর্মঃ বৌদ্ধ খুমি বান্দরবান ধর্মঃ বৌদ্ধ এরা খামি
তঞ্চ্যঙ্গা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি (চট্টগ্রামের তঞ্চ্যঙ্গারা কক্সবাজারের খয়া বা র খায়) ধর্মঃ বৌদ্ধ তিয়র এরা ‘জলকা’ নামক একধরনের নৌকা চালায়। পৌষ মাসের শেষে অর্থাৎ পৌষ সংক্রান্তিতে
রাজবংশী বাসস্থানঃ রংপুর ধর্মঃ প্রকৃতি পূজারি রাজবংশীদের কোন লেখ্য ভাষা বা বর্ণমালা নেই। লুসাই(খুমি) বাসস্থানঃ খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি(খাবার) ধর্মঃ খ্রিস্টান ভাষাঃ লুসাই লুসাই পাহাড়ের নামেই তাদের নামকরণ হয়েছে।
মুরং(ম্রো) অবস্থানঃ বান্দরবান মুরং বাংলদেশের একটি জাতিগোষ্ঠি। মুরুং শব্দটি বহুবচন যার একবচন হল ‘ম্রো’। ‘ম্রো’ শব্দের অর্থ মানুষ। ম্রো ভাষায় ‘ম্রো’রা নিজেদের ‘মারুচা’ বলে থাকে। মুরুংদের ভাষা মৌখিক।
বাসস্থানঃ সিলেট ধর্মঃ প্রকৃতি পূজারি মুন্ডা জনগোষ্ঠী যে ভাষায় কথা বলে, তার নাম মুন্ডারি। মুন্ডা শব্দটি সংস্কৃতি থেকে উৎপত্তি হয়েছে যার প্রকৃত অর্থ গ্রাম প্রধান। মুন্ডারা মান্দারি ভাষায়
তিন পার্বত্য জেলায় মারমাদের বসবাস দেখা গেলেও মূল জনগোষ্ঠীর অধিকাংশের বসবাস বান্দরবানে চিম্বুক পাহাড়ের পাদদেশে । উৎসবঃ সাংগ্রাই এটি মারমাদের বর্ষ বরণ অনুষ্ঠান মারমাদের প্রধান প্রধান ধর্মীয় ও