যেকোন ব্যক্তিগত পত্রে দুইবার সম্ভাষণ করতে হয়। প্রথমেই পত্রের শুরুতে প্রাপককে সম্বোধন করে সম্ভাষণ করতে হয়। ও শেষে বিদায় সম্ভাষণ করতে হয়। প্রেরক ও প্রাপকের বয়স ও মর্যাদা
সংলাপকে নাটকের প্রাণ বলা হয়ে থাকে। কাল্পনিক সংলাপে মানুষের কল্যাণ চিন্তা, শিপ্ল-সংস্কৃতি, ঐতিহ্য-ইতিহাস, ধর্মবোধ ও জীবন বোধের পরিচয় থাকে। যা সংলাপ রচনাকারী নিজেই যৌক্তিক প্রশ্ন উত্থাপন করে তার
কোন রচনায়, গদ্য বা পদ্যে কবি বা লেখক যে বিষয়টি উপস্থাপন করেছেন তা সহজ-সরল ভাষায় সংক্ষেপে তুলে ধরা কে সারমর্ম বা সারাংশ বলে। কবিতার ক্ষেত্রে সারমর্ম ও পদ্যের
একটি ছোট অংশকে বিশদভাবে ব্যাখ্যা করাকে ভাবসম্প্রসারণ বলে। এতে আলোচ্য অংশের অন্তর্নিহিত ভাব-ব্যাঞ্জনাকে প্রয়োজনীয় যুক্তি, ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ ও উপমার সাহায্যে প্রকাশ করা হয়। কমন পাওয়ার জন্য অনেক ভাব-সম্প্রসারণ
অনুবাদ দুই প্রকার ১. আক্ষরিক অনুবাদ(Literal Translation): অক্ষরে অক্ষরে বা হুবহু যে অনুবাদ করা হয়। ২. ভাবানুবাদ(Faithful Translation): ভাব ঠিক রেখে ভিন্ন প্রতিশব্দ ব্যবহার করে যে অনুবাদ করা
সরল বাক্যকে যৌগিক বাক্যে রূপান্তর সরল বাক্যকে যৌগিক বাক্যে পরিণত করতে হলে সরল বাক্যের কোনো অংশকে নিরপেক্ষ বাক্যে রূপান্তর করতে হয় এবং যথাসম্ভব সংঘোজক বা বিয়োজক অব্যয়ের প্রয়োগ
যৌগিক বাক্যকে মিশ্র বাক্যে রূপান্তর করতে -যৌগিক বাক্যের যোজক পদ বাদ দিতে হবে। -নিরপেক্ষ/স্বাধীন বাক্যাংশগুলোর প্রধান বাক্যাংশ ছাড়া বাকিগুলো সাপেক্ষ বাক্যাংশে পরিণত করতে হবে। –বটে-কিন্তু, যেই-সেই, বরঞ্চ-তথাপি, হয়-নয়,এত-যে,
মিশ্ৰ বাক্যকে যৌগিক বাক্যে রূপান্তর করতে যোজক পদ ব্যবহার করে আশ্রিত বাক্যগুলোকে স্বাধীন বাক্যে পরিণত করতে হবে। যেমন – মিশ্র বাক্যঃ যদি সে কাল আসে, তাহলে আমি যাব।
জটিল/মিশ্র বাক্যকে সরল বাক্যে রূপান্তর করতে হলে মিশ্র বাক্যের খণ্ডবাক্যটিকে সংকুচিত করে একটি পদ বা একটি বাক্যাংশে পরিণত করতে হয়। সরল বাক্য থেকে জটিল বাক্যে রূপান্তরে যে অব্যয়গুলো