১২০১ থেকে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ১৫০ বছর বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ বলে পরিচিত। এই সময়ে রচিত সংস্কৃত ভাষার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ সেক শুভোদয়া। সংস্কৃত গদ্যপদ্যের সংমিশ্রণে রচিত ‘সেক শুভোদয়া’ও
আরাকানরাজ শ্রীসুধর্মার ( ১৬২২-১৬৩৮) সমরসচিব আশরফ খানের পৃষ্ঠপোষকতা ও নির্দেশে দৌলত কাজী সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী কাব্য রচনা করেন। তিনি হিন্দি কবি মিঁয়া সাধনের মৈনাসৎ ও মোল্লা দাউদের চান্দাইন
পদ্মাবতী মধ্যযুগের বাঙালি কবি আলাওলের একটি কাব্য। এটিকে আলাওলের প্রথম ও শ্রেষ্ঠ কাজ বলে গণ্য করা হয়। বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের একটি ঊজ্জ্বল নিদর্শন আলাওলের অনুবাদ কাব্যগ্রন্থ ‘পদ্মাবতী’। মালিক
দৌলত কাজী (কাজী দৌলত নামেও পরিচিত), ছিলেন মধ্যযুগের একজন বাঙালি কবি। তিনি ১৭শ শতাব্দীর প্রারম্ভে কোন এক সময় চট্টগ্রাম জেলার রাউজান পৌরসভার ওয়ার্ড-০৪, সুলতানপুরের কাজী পাড়ায় জন্ম গ্রহণ
আলাওল মধ্যযুগের একজন বাঙালি কবি। বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে ধর্মীয় বিষয়বস্তুর গতানুগতিক পরিসীমায় রোমান্টিক প্রণয়কাব্যধারা প্রবর্তনকারী হিসাবে মুসলমান কবিগণের অবদান সর্বজনস্বীকৃত। এ সময়ে তারা আরবি ফার্সি ও হিন্দি সাহিত্যের
কোরেশী মাগন ঠাকুর (১৭শ শতক) আরাকানের মধ্যযুগীয় বাংলা কবি। আরাকান রাজসভার প্রথম বাংলা কবি। তাঁর পৈতৃক বাসস্থান চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার চক্রশালা। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থের নাম চন্দ্রাবতী। তিনি
রোসাঙ্গ-রাজসভা কোথায় অবস্থিত ছিল? বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এই রাজসভা কেন প্রাসঙ্গিক? আরাকান রাজসভায় যে সকল কবি বিশেষ পৃষ্ঠপোশকতা অর্জন করেছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন- দৌলত কাজী, মরদন কোরেশী,