মৌলভীবাজার
|মৌলভীবাজার জেলা
অবস্থানঃ মুন নদীর তীরে
উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ
- সৈয়দ শাহনূর(১৭৩০ -১৮৫৫) ১৮১৯ সালে “নূর নছিহত” নামক সুবৃহৎ পুথি রচনা করেন।
- সৈয়দ মুজতবা আলী(১৯০৪-১৯৭৪ )
- লীলা দত্ত নাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী
খনিজ পদার্থঃ মৌলভীবাজারের কুলাউড়া-জুড়ী ও বড়লেখায় প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস-তেল ও ইউরেনিয়ামের বিপুল মজুদ রয়েছে। জেলার কুলাউড়া উপজেলার ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের হাওর এলাকা নাছনী গ্রামে সম্প্রতি খোঁজ মিলেছে পিট কয়লার।
দর্শনীয় স্থানঃ
- মাধবকুন্ড-বড়লেখা উপজেলা: দেশের সর্ব বৃহৎজলপ্রপাত মাধবকৃন্ড। প্রায় ৮৩ মিটার উচু পাহাড়ের উপর থেকে জলরাশি অবিরাম ধারায় নিচে পড়ছে।
- বাংলাদেশের বৃহত্তম হাওর হাকালুকি মৌলভীবাজার জেলায় অবস্থিত।
- বীরশ্রেষ্ঠ্ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমানকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে সমাধিস্থ করা হয়েছিল। তার স্মৃতি রক্ষার উদ্দেশ্যে কমলগঞ্জ উপজেলার ধলই সীমান্তে স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়।
- শ্রীমঙ্গলের চা কন্যার ভাস্কর্য
উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানঃ ১৯৫৭ সালে পাকিস্তান চা গবেষণা প্রতিষ্ঠান (পিটিআরআই) স্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরবর্তী ১৯৭৩ সালে এ গবেষণা প্রতিষ্ঠানটিকে একটি পূর্নঙ্গ গবেষণা ইনষ্টিটিউট এ রূপান্তর করে এর নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনষ্টিটিউট (বিটিআরআই)। এ ইনষ্টিটিউটটি চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলের গর্ব। শ্রীমঙ্গলের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চায়ের গবেষণার মাধ্যমেতার অবস্থান সুসংহত করে আসছে।
নদ-নদীঃ মনু নদী (মৌলভীবাজার সদর), ধলাই নদী (কমলগঞ্জ), ফানাই নদী (কুলাউড়া), জুড়ী নদী (জুড়ী), কন্ঠিনালা নদী(জুড়ী) অন্যান্য তথ্যঃ মৌলভীবাজারে সবচেয়ে বেশী চা বাগান ও চা উৎপাদন কারী জেলা।
মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতঃ দেশের সর্ব বৃহৎজলপ্রপাত মাধবকৃন্ড। পাথারিয়া পাহাড়ের পানি ঝড়ে, এ জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয়েছে। মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের পানি হাকালুকি হাওরে গিয়ে মিশেছে।
হাকালুকি হাওর এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম মিঠাপানির জলাভূমি ও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলায় অবস্থিত।
<- ভোলা
সুনামগঞ্জ ->