কক্সবাজার


কক্সবাজার জেলা

বিষয়তথ্য
পূর্ব নামঃপালকিং/বাকুলিয়া। এককালে কক্সবাজার পানোয়া নামেও পরিচিত ছিল যার আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে হলুদ ফুল।
অবস্থানঃবাংলাদেশের সর্ব দক্ষিনের জেলা উপজেলা ও স্থান যথাক্রমে- কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, ছেঁড়া দ্বীপ।
উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ
  • মুহাম্মদ আবদুর রশিদ সিদ্দিকী, বাঙালি সাহিত্যিক, গবেষক, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ
প্রধান দ্বীপ
  • মহেশখালি(একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ )
  • কুতুবদিয়া, সোনাদিয়া, শাহ পরি, সেন্ট মার্টিন্‌স দ্বীপ (নারিকেল জিঞ্জিরা), মাতাবাড়ি।
  • ছেঁড়াদ্বীপ, সেন্টমার্টিন, টেকনাফ জোয়ারের সময় সেন্টমার্টিন হতে ছেঁড়াদ্বীপটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ দ্বীপে মানুষ বসবাস করেন না। তবে জেলেরা দিনের বেলা মৎস্য আহরণ করে রাতে নিজ নিজ গৃহে প্রত্যাবর্তন করেন।
খনিজ পদার্থঃপ্রাকৃতিক গ্যাস, জিরকন, লিমেনাইট, রুটাইল, ম্যাগনেটাইট, মোনাজাইট, কোরালিন, লাইমস্টোন।
দর্শনীয় স্থানঃ
  • কক্সবাজার পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত (১১১ কি.মি দীর্ঘ) রয়েছে।
  • লাবণী পয়েন্টঃ কক্সবাজার শহর থেকে নৈকট্যের কারণে লাবণী পয়েন্ট কক্সবাজারের প্রধান সমুদ্র সৈকত বলে বিবেচনা করা হয়।
  • হিমছড়ির(শীতল পানির ঝর্ণা) প্রধান আকর্ষণ এখানকার ক্রিসমাস ট্রি, ঝর্ণা ও পাহার।
  • ইনানী সমুদ্র সৈকত
  • আদিনাথ মন্দির- ইহা মহেশখালী জেটিঘাটের উত্তর পাশে অবস্থিত।
উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানঃ
  • সামুদ্রিক পানির মাছ গবেষণা কেন্দ্র
  • বার্মিজ মার্কেট- আজও এই এই মার্কেটের কথা দেশ বিদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে। দেশী বিদেশী পর্যটকগণও এখনও স্মরণ করেন ঐতিহ্যবাহী এই মার্কেটের।
  • ডপলার রাডার স্টেশন । ১৯৬৯ সালে সুইডিশ শিশুকল্যাণ সংস্থা ও রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সহযোগিতায় কক্সবাজার রাডার স্টেশনটি স্থাপন করা হয়। ২২ এপ্রিল, ২০০৭ সালে জাপান সরকারের আর্থিক সহযোগিতায় রাডার সিস্টেমের উন্নয়ন সাধন করে উদ্বোধন করা হয়।
নদ-নদীঃ মাতামুহুরি, বাকখালি, ঈদগাঁও নদী, রেজু খাল, নাফ, মহেশখালি প্রণালী ও কুতুবদিয়া প্রণালী।
অন্যান্য তথ্যঃ
  • এখানে রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সামুদ্রিক মৎস্য বন্দর এবং সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশান।
  • নববর্ষ উপলক্ষে রাখাইনদের আচার্টক (পানি খেলা) উৎসব

<- রাঙ্গামাটি
ব্রাহ্মণবাড়ীয়া ->