ডিমে ভিটামিন সি নেই। ডিমের মধ্যে ভিটামিন— A, B, D ও E বিদ্যমান রয়েছে। ভিটামিন-সি রয়েছে টাটকা টক জাতীয় ফল ও তরিতরকারি যেমন— কমলালেবু, বাতাবিলেবু, পাতিলেবু, আনারস, আঙ্গুর,
যে পানির ঘনত্ব বেশি সে পানিতে সাঁতার কাটা সহজ। সমুদ্রের পানিতে ২.৫% থেকে ৩.৫% লবণ দ্রবীভূত অবস্থায় থাকে যার ফলে পুকুর, নদী বা বিলের পানির চেয়ে সমুদ্রের পানির
স্পিকার মাইক্রোফোনের ঠিক বিপরীত কাজ করে অর্থাৎ বিদ্যুৎ শক্তিকে শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। যখন শব্দ থেকে তৈরি বৈদ্যুতিক সিগন্যালকে অ্যামপ্লিফায়ার দিয়ে বিবর্ধিত করে স্পিকারে পাঠানো হয় তখন কাগজ
কম্পাইলার (Compiler) ও ইন্টারপ্রেটার (Interpreter) উভয়ই অনুবাদক প্রোগ্রাম হলেও কম্পাইলার উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা একটি সম্পূর্ণ প্রোগ্রামকে একসাথে অনুবাদ করে। অন্যদিকে ইন্টারপ্রেটার উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা একটি প্রোগ্রামকে
MICR (Magnetic Ink Character Recognition) প্রধানত ব্যাংকে ব্যবহৃত মুদ্রিত লেখা (চেক বা ডকুমেন্ট) সরাসরি ইনপুট হিসেবে নেয়ার প্রযুক্তি। OMR কাগজে দাগানো চিহ্ন শনাক্ত করে। OCR মুদ্রিত বা হাতে
ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা বিক্রিরণের উৎস হলো আইসোটোপ। যেসব পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন তাকে আইসোটোপ বলে। ক্যান্সার চিকিৎসায় সাধারণত কোবাল্ট ৬০(60Co) আইসোটোপ ব্যবহার করা
সোডিয়াম এসিটেটকে সোডিয়াম ইথানয়েটও বলা হয়। এর সংকেত হলো CH3COONa । ইথানয়িক এসিড, সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইডের জলীয় দ্রবণের সাথে বিক্রিয়া করে সোডিয়াম এসিটেট লবণ ও পানি উৎপন্ন করে ।
কোনো পরমাণুতে উপস্থিত প্রোটন সংখ্যা (Z) ও নিউটন সংখ্যার (n) যোগফলকে ঐ পরমাণুর ভরসংখ্যা (A) বলে। যেহেতু ভরসংখ্যা হলো প্রোটন সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যার যোগফল, কাজেই ভরসংখ্যা থেকে
তড়িৎদ্বার হলো ধাতব বা অধাতব বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ। এদেরকে ইলেকট্রনিক পরিবাহী বলা হয়। তড়িৎদ্বার তড়িৎ রাসায়নিক কোষের ইলেকট্রনিক পরিবাহী ও দ্রবণের মধ্যে বিদ্যুৎ প্রবাহের যোগসূত্র রক্ষা করে। তড়িৎ