এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রতিবেদন পেশ***

প্রথম আল, ২২ জুলাই ২০১৭


উচ্চ ও নিম্ন দারিদ্র্য রেখা যথাক্রমে ২৪ দশমিক ০৩ শতাংশ ও ১২ দশমিক ০৯ শতাংশে নেমে এসেছে, যা ১৯৯১ সালে ছিল যথাক্রমে ৫৬ দশমিক ০৭ শতাংশ ও ৪১ দশমিক ০১ শতাংশ।

প্রধানমন্ত্রীর প্রাধিকার প্রকল্প একটি বাড়ি একটি খামারের পাশাপাশি উঠে আসে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অধিকার রক্ষা ও কল্যাণ, ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস ও জনগণের দোরগোড়ায় সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে গৃহীত বিশেষ বিশেষ কর্মসূচি। পদ্মা সেতুসহ বড় অবকাঠামো প্রকল্পসমূহও এই প্রতিবেদনে স্থান পায়।

বাংলাদেশকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাঁচটি ভিশন—

  1. ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা,
  2. ২০৩০ সালে এসডিজি বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্নয়নের মহাসড়কে উপনীত হওয়া,
  3. ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়া,
  4. ২০৭১ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে বাংলাদেশকে উন্নয়নের বিস্ময়ে পরিণত করা এবং
  5. ২১০০ সালে ডেলটা প্ল্যান বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে নিরাপদ ব-দ্বীপ হিসেবে গড়ে তোলা ইত্যাদি বিষয় এই প্রতিবেদন স্থান পায়।

এসডিজি অর্জনে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ ত্বরান্বিত করতে আমরা(Govt) তিনটি বিষয়ের ওপর জোর দিচ্ছ। এগুলো হলো –

  1. ব্যবসা খাতকে উৎসাহিত করতে ব্যবসাসহায়ক পরিবেশ তৈরি,
  2. ট্যাক্স ও ভর্তুকি নীতিমালার মাধ্যমে বেসরকারি খাতকে প্রণোদনা প্রদান এবং
  3. বহুজাতিক কোম্পানির সামাজিক দায়বদ্ধতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণ।’

পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশের মোট বিনিয়োগের প্রায় ৭৭ শতাংশ বেসরকারি খাত থেকে আসে। এতে বিদ্যুৎ খাতে রয়েছে ৪৫ ভাগ অংশগ্রহণ। আমাদের সরকার বেসরকারি খাতের পূর্ণ বিকাশে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

Add a Comment