বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পাঁচটি দিক উল্লেখ করুন। ২০১১ সালের ৩০ জুন পাস হয় বহুল আলোচিত সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বিল। এ বিলটির মাধ্যমে- -দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে থাকা
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বাহাত্তরের সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদ পুনঃস্থাপনের মাধ্যমে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদকে ফিরিয়ে দেয়া। তবে ১ আগস্ট ২০১৭ আদালতের রায়ে বাতিল হয়ে যায়। বাংলাদেশ সংবিধান পাতায় ফিরে
সংবিধানের পঞ্চম তফসিলে অন্তর্ভূক্ত [১৫০ (২) অনুচ্ছেদ] ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ তারিখে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ ভাইয়েরা আমার, আজ দুঃখ
১৪৩। প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি ১৪৪। সম্পত্তি ও কারবার প্রভৃতি-প্রসঙ্গে নির্বাহী কর্তৃত্ব ১৪৫। চুক্তি ও দলিল ১৪৫ক। আন্তর্জাতিক চুক্তিঃ বিদেশের সহিত সম্পাদিত সকল চুক্তি রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করা হইবে, এবং
১৪২। সংবিধানের বিধান সংশোধনের ক্ষমতা: এই সংবিধানে যাহা বলা হইয়াছে, তাহা সত্ত্বেও- (ক) সংসদের আইন-দ্বারা এই সংবিধানের কোন বিধান সংযোজন, পরিবর্তন, প্রতিস্থাপন বা রহিতকরণের দ্বারা সংশোধিত হইতে পারিবেঃ
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। ১ম পরিচ্ছেদ-কর্মবিভাগ ১৩৩। নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলী ১৩৪। কর্মের মেয়াদ ১৩৫। অসামরিক সরকারী কর্মচারীদের বরখাস্ত প্রভৃতি ১৩৬।
১২৭। মহা হিসাব-নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠাঃ বাংলাদেশের একজন মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক থাকিবেন এবং তাঁহাকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগদান করিবেন। ১২৮। মহা-হিসাব নিরীক্ষকের দায়িত্বঃ মহা হিসাব-নিরীক্ষক প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিসাব এবং সকল
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। ১১৮। নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠাঃ প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনধিক চার জন নির্বাচন কমিশনারকে লইয়া বাংলাদেশের একটি নির্বাচন