কবিতাটি কাজী নজরুল ইসলামের ‘সর্বহারা’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। এটি তিনি কৃষ্ণনগরে ; ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩৩ তে রচনা করেন। কবিতাটিতে ব্যবহৃত কিছু শব্দের সহজ অর্থ। শব্দার্থ দুর্গম – যাওয়া কষ্টকর
কোনো কিছুর নামকে বিশেষ্য পদ বলে।। বাক্যমধ্যে ব্যবহৃত যে সমস্ত পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, জাতি, সমষ্টি, বস্তু, স্থান, কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নাম বোঝানো হয় তাদের বিশেষ্য
একই শব্দ ঈষৎ পরিবর্তন করে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠনের রীতিকে বলে যুগ্মরীতি। যুগ্মরীতিতে দ্বিরুক্ত গঠনের কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। যেমন ১. শব্দের আদি স্বরের পরিবর্তন করে: চুপচাপ, মিটমাট, জারিজুরি। ২.
“কবিরঞ্জন” রামপ্রসাদ সেন (১৭১৮ বা ১৭২৩ – ১৭৭৫) ছিলেন অষ্টাদশ শতাব্দীর এক বিশিষ্ট বাঙালি শাক্ত কবি ও সাধক। বাংলা ভাষায় দেবী কালীর উদ্দেশ্যে ভক্তিগীতি রচনার জন্য তিনি সমধিক
কৃষ্ণচন্দ্র রায় (১৭১০ – ১৭৮২) ছিলেন নদিয়ার মহারাজা। বাংলা সাহিত্য, বাংলার সংস্কৃতি ও বাঙালি হিন্দুসমাজের ইতিহাসে তাঁর ভূমিকা অবিস্মরণীয়। নদিয়া রাজপরিবারের শ্রেষ্ঠ পুরুষ হিসেবে পরিগণিত। তিনি সংস্কৃত ও
অপূর্ব রূপবান রাজকুমার ও বীরসিংহের সুন্দরী-বিদূষী কন্যা বিদ্যার গুপ্ত প্রণয়কাহিনী কলিকামঙ্গল কাব্যের মূল উপজীব্য। কলিকামঙ্গল বা বিদ্যাসুন্দর আদি কবি কঙ্ক। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার রাজেশ্বরী নদীর তীরে বিপ্র গ্রামে
রামায়ণ একটি প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য। রামায়ণ নামটি রাম ও অয়ন শব্দদুটি নিয়ে গঠিত একটি তৎপুরুষ সমাসবদ্ধ পদ; যার আক্ষরিক অর্থ রামের যাত্রা। রামায়ণ ৭টি কাণ্ড (পর্ব) ও ৫০০টি