Category: বিসিএস বাংলা ভাষা

ঘটনার বিবরণ দান- প্রতিবেদন ঘন বা ক্রমশ নিকটবর্তী হইয়া আসিতেছে এমন- ঘনায়মান ঘরের অভাব যার- হা-ঘরে, হা-ঘর ঘরের অভিমুখে যাহার- ঘরমুখো ঘরের অর্থাৎ সংসারের সমস্ত গুপ্তকথা জানে ও

খনি থেকে উৎপন্ন- খনিজ খরচের হিসাব যার নেই- বেহিসেবী খাত, নালা প্রভৃতির পার- পগার খাদ নেই যাতে- নিখাদ খুন করিয়াছে যে- খুনে, খুনি খুব কাছে অবস্থিত- সন্নিকট খুব

ক্ষণস্থায়ী প্রভা যার- ক্ষণপ্রভা ক্ষতিপূরণের জন্য প্রদত্ত অর্থাদি- খেসারত ক্ষমার যোগ্য- ক্ষমার্হ ক্ষমা করার ইচ্ছা – তিতিক্ষা, চিক্ষমিষা ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য- ক্ষমার্হ ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে যা- ক্ষয়মান, ক্ষয়িষ্ণু, ক্ষীয়মাণ

ঐক্যের অভাব আছে যাতে- অনৈক্য ঐতিহাসিককালেরও আগের/পূর্ববর্তী- প্রাগৈতিহাসিক ঐশ্বর্যের অধিকারী যিনি- ঐশ্বর্যবান ওজন করা হয় যে যন্ত্রের সাহায্যে- তুলাদণ্ড ওষধি থেকে উৎপন্ন- ওষুধ ওষ্ঠের দ্বারা উচ্চারিত- ঔষ্ঠ্য ওষ্ঠ

কংসের শত্রু যিনি- কংসারি কচি তৃণাবৃত ভূমি- শাদ্বল কটিদেশ থেকে পদতল পর্যন্ত অংশ- অধঃকায় কণ্ঠের সমীপে – উপকণ্ঠ কথকতা বা পুরাণ পাঠ করেন যিনি- কথক কথায় পটু- বাগীশ

একাধিক পদ বা উপবাক্যকে একটি শব্দে প্রকাশ করা হলে তাকে বাক্য সংক্ষেপণ, বাক্য সংকোচন বা এক কথায় প্রকাশ বলে। বাক্য তথা ভাষাকে সুন্দর, সাবলীল ও ভাষার অর্থ প্রকাশের

১। সংস্কৃত, তদ্ভব ও দেশি প্রায় সকল স্ত্রীবাচক শব্দের শেষে সর্বদা ‘ঈ’ কার হয়। যেমন-নবাবজাদী, ছুকরী, নাচনেওয়ালী, গাভী, দাসী, কিঙ্করী, রানী, হরিণী, পিশাচী, মানবী, তরুণী, যুবতী, নেত্রী ইত্যাদি।

বাংলা ভাষায় সাধারণত মূর্ধন্য-ষ ধ্বনির ব্যবহার নেই। তাই দেশি, তদ্ভব ও বিদেশি শব্দের বানানে মূর্ধন্য-ষ লেখার প্রয়োজন হয় না। কেবল কিছু তৎসম শব্দে ষ-এর প্রয়োগ রয়েছে। যে-সব তৎসম

বাংলা ভাষায় সাধারণত মূর্ধন্য-ণ ধ্বনির ব্যবহার নেই। সেজন্য বাংলা (দেশি), তদ্ভব ও বিদেশি শব্দের বানানে মূর্ধন্য বর্ণ (ণ) লেখার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু বাংলা ভাষায় বহু তৎসম বা

অণু– ক্ষুদ্র অংশ অনু– পিছন আপণ– দোকান আপন – নিজ কোণ– কোনা কোন– প্রশ্ন করতে গুন– নৌকা টানার দড়ি গুণ– বৈশিষ্ট্য, অংকের গুণ ধারণ– ধরে রাখা, ধরন– রকম