BCS-Solution

একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ

বিগত সালের বিসিএস প্রিলিমিনারি- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে টি।

শব্দার্থ
অর্থপূর্ণ শব্দের দ্বারা মানুষ পারস্পরিক ভাবের আদান-প্রদান করে। আর অর্থ হচ্ছে শব্দের প্রাণ। ভাষার ভাব যেমন বাক্য, বাক্যাংশ, রূপ, শব্দ, বাগধারা ইত্যাদি) যখন ইন্দ্রিয় (প্রধানত চোখ, কান) গ্রহণ করে এবং তার উপরে যে মানসিক ধারণা জন্মায়, তখন তাকে শব্দার্থ বলে। নানা কারণে শব্দের অর্থের পরিবর্তন ঘটে।

একই শব্দের বিভিন্ন অর্থের প্রয়োগ
ভাষার রহস্যের কোনো শেষ নেই। বাংলা ভাষায় এমন অনেক শব্দ আছে, যেগুলো বাক্যে বিশিষ্ট অর্থে ব্যবহৃত হয় এবং একই শব্দ ভিন্ন ভিন্ন বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে ভিন্ন ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে। এ শ্রেণির শব্দগুলোকে ভিন্নার্থক শব্দ বলে। যেমন : ‘কাপড়টির রং কাঁচা।’ ও ‘কাঁচা আম খেতে টক।’ বাক্যদুটির ক্ষেত্রে ‘কাঁচা’ শব্দটি ভিন্ন দুটি অর্থে যথাক্রমে ‘অস্থায়ী’ ও ‘অপক্ব’ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। ভাষার শ্রীবৃদ্ধি ও অর্থের বিস্তারে ভিন্নার্থক শব্দ ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। আভিধানিক অর্থের বাইরে পদের এ ধরনের বিশিষ্টার্থক প্রয়োগ অর্থের ক্ষেত্রে নানা ধরনের ব্যঞ্জনা সৃষ্টি করে।
নিচের দশটি পোস্টে শব্দার্থগুলো দেওয়া হলো। এক নজর চোখ বোলালে ‘বহুত ফায়দা হবে’।
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ১
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ২
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ৩
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ৪
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ৫
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ৬
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ৭
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ৮
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ৯
একই শব্দের ভিন্নার্থে প্রয়োগ ১০

Exit mobile version