মূলত ভারত ও বাংলাদেশের সীমানা নির্ধারণী একটি চুক্তি যা ‘দিল্লি চুক্তি’ নামে অভিহিত, তা বাস্তবায়ন করার জন্য ১৯৭৪ সালের ২৮ নবেম্বর আনা হয় সংবিধানের তৃতীয় সংশোধন। ভারতের কিছু
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। চতুর্থ সংশোধনীর পটভূমিঃ ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে দেশের শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটানো হয়। এটি
১৯৮১ সালের ১০ জুলাই আনা হয় সংবিধানের ষষ্ঠ সংশোধনী। এ সংশোধনী কোন রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক কারণে করা হয়নি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর উপ-রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে সামরিক শাসন বহাল ছিল। ১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর জাতীয় সংসদে সপ্তম সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে
১৯৮৮ সালের ৯ জুন সংবিধানে অষ্টম সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনী করা হয়েছিল তৎকালীন সরকারের বিরুদ্ধে ফুঁসে আন্দোলনকে অবদিমত ও স্তিমিত করে দিতে। এ সংশোধনীর মাধ্যমে কয়েকটি গুরম্নত্বপূর্ণ
নবম সংশোধনী আনা হয় ১৯৮৯ সালের ১১ জুলাই। এ সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কিছু বিধান সংযোজন করা হয়। এ সংশোধনীর আগে রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতি যতবার ইচ্ছা
রাষ্ট্রপতির কার্যকালের মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে ১৮০ দিনের মধ্যে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ব্যাপারে সংবিধানের ১২৩(২) অনুচ্ছেদের বাংলা ভাষ্য সংশোধন ও সংসদে মহিলাদের ৩০টি আসন আরো ১০ বছরকালের জন্য সংরক্ষণ
একাদশ সংশোধনী উত্থাপন করা হয় ২ জুলাই, ১৯৯১। একাদশ সংশোধনীটিও সাংবিধানিক সংকট উত্তরনের লক্ষ্যে সম্পাদিত হয়। নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের ফলে তৎকালীন সরকার প্রধান এইচ এম এরশাদ পদত্যাগ
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। বাংলাদেশ সংসদের পঞ্চম ও সপ্তম সংসদে বিরোধীদলের আসন ছিল উল্লেখযোগ্য,যেখানে বিরোধী দল শক্তিশালী ভাবে আচরণ করতে পেরেছে।
ত্রয়োদশ সংশোধনী উত্থাপন করা হয় ২১ মার্চ ১৯৯৬ গৃহীত তথা সংসদে পাশ হয় ২৭ মার্চ, ১৯৯৬ এবং রাষ্ট্রপতির অনুমোদন ২৮ মার্চ, ১৯৯৬। এ সংশোধনীর মাধ্যমে ভবিষ্যতে সকল জাতীয়