প্রাচীন বাংলার জনপদগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পুণ্ড্র। যা পুণ্ড্রবর্ধন নামে ও পরিচিত ছিল। বলা হয় যে, পুণ্ড্র বলে একটি জাতি এ জনপদ গড়ে তুলেছিল। বর্তমান বগুড়া, রংপুর, রাজশাহী
সমবৃষ্টিপাত সম্পন্ন স্থানসমূহকে যোগকারী রেখাকে আইসোহাইট (Isohyet) বা সমবর্ষণ রেখা বলে। অর্থাৎ যেসব স্থানে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ সমান, মানচিত্রে সেসব স্থানকে এ রেখা দ্বারা যুক্ত করা হয়।
বাংলাদেশের উপকূলীয় সমভূমিতে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী সাধারণত জলোচ্ছ্বাসজনিত বন্যায় কবলিত হয়। ঘূর্ণিঝড়ের সময় সমুদ্রের পানি স্ফীত হয়ে উপকূলের কাছাকাছি যে উঁচু ঢেউয়ের সৃষ্টি করে তাকে জলোচ্ছ্বাস বলে। সাগরে ঘূর্ণিঝড়ের
Hazard বা আপদ বলতে বোঝায় কোনো এক আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট ঘটনা। এ ঘটনা জীবন, সম্পদ ইত্যাদির উপর আঘাত হানে। ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, কাল বৈশাখী, খরা, বন্যা
স্বাদুপানি বা মিঠাপানি দ্বারা প্লাবিত বনকে জলাবদ্ধ বন বা সোয়াম্প ফরেস্ট বলে। সিলেট জেলার উত্তর পশ্চিমে গোয়াইন নদীর কূলে বাংলাদেশের একমাত্র স্বাদুপানির জলাবদ্ধ বন অবস্থিত। এটি স্থানীয়ভাবে রাতারগুল
দক্ষিণ এশিয়ার ৮টি দেশ নিয়ে সার্ক গঠিত হয়। সার্কের কিছু আঞ্চলিক কেন্দ্র সার্কভুক্ত বিভিন্ন দেশে অবস্থিত। এ সংস্থার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রটি ভারতের নতুন দিল্লিতে অবস্থিত, যা প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৮৮ সালের বন্যা ছিল বাংলাদেশে সংঘটিত প্রলয়ংকরী, সর্বনাশা ও ইতিহাস সৃষ্টিকারী বন্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম । এ বন্যা আগস্ট মাসের প্রায় শেষ হতে শুরু হয়ে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান হচ্ছে ক্রান্তীয় চিরহরিৎ আধা/অর্ধ চিরহরিৎ ধরনের বনভূমি। এর আয়তন ১২৫০ হেক্টর। এ বনভূমি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অংশের সীমানা ঘেঁষে উত্তর-পূর্ব অঞ্চল
সমবৃষ্টিপাত সম্পন্ন স্থানসমূহকে যোগকারী রেখাকে আইসোহাইট (Isohyet) বা সমবর্ষণ রেখা বলে। অর্থাৎ যেসব স্থানে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ সমান, মানচিত্রে সেসব স্থানকে এ রেখা দ্বারা যুক্ত করা হয়।
স্কেলের পার্থক্য অনুসারে মানচিত্র ২ প্রকার; যথা ১. ক্ষুদ্র স্কেলের মানচিত্র ও ২. বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র। যখন বৃহৎ স্কেলে ক্ষুদ্র এলাকাকে অনেক বড় করে দেখানো হয় তখন তাকে