লক্ষ্মণ সেনের মৃত্যুর পর তার প্রথম পুত্র বিশ্বরূপ সেন (১২০৬ – ১২২৫) রাজা হন। বিশ্বরূপ সেনের পর রাজা হন লক্ষ্মণ সেনের দ্বিতীয় পুত্র কেশব সেন(১২২৫-১২৩০)। কেশব সেনই ছিলেন
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি ছোট প্রবাল দ্বীপ (মাত্র ৮ বর্গকিলোমিটার)। এটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ হতে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে ও মায়ানমার-এর উপকূল
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আমসার হাতিমেরছড়া গ্রামে সমাধি ছিল। ১০ ডিসেম্বর, ২০০৭ সালে তাঁর দেহাবশেষ ত্রিপুরা হতে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয় এবং পরদিন ১১ই ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর
বাংলাদেশ সংবিধানের ২৫নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও সমতার প্রতি শ্রদ্ধা, অন্যান্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা, আন্তর্জাতিক বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান এবং আন্তর্জাতিক আইনের ও জাতিসংঘের সনদে
সংসদ নেতা হলেন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে শাসক দলের নেতা, যিনি জাতীয় সংসদে সরকারের কার্যক্রম নির্ধারন ও পরিচালনার জন্য দায়ী থাকেন। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সংসদ নেতার কার্যালয় অবস্থিত।