‘বিপরীত বৈষম্য’-এর নীতিটি প্রয়োগ করা হয়—

  • নারীদের ক্ষেত্রে
  • সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে
  • প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে
  • পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে

মানুষের মধ্যে নানা বৈশিষ্ট্যগত বিচারে বৈষম্য নির্ণয় করা হয়। এ বৈষম্যের কয়েকটি মৌলিক দিক রয়েছে; যেমন— নরগোষ্ঠীগত, লিঙ্গগত, আর্থ সামাজিক, ধর্মীয়। এখানে মূলত বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকে নিম্নবর্ণের মানুষ, নারী জাতি, আর্থ-সামাজিকভাবে দুর্বল জাতিগোষ্ঠী এবং অপ্রধান ধর্ম পালনকারীরা। কিন্তু বিপরীত বৈষম্য মূলত বৈষম্যের উল্টা ধারণা, যেখানে সংখ্যাগুরুরা, সংখ্যালঘুদের দ্বারা বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকে। এর প্রশাখায় পুরুষরা নারীদের দ্বারা, শ্বেতাঙ্গরা কৃষ্ণাঙ্গদের দ্বারা, উচ্চবর্ণ নিম্নবর্ণের দ্বারা বিপরীত বৈষম্যের শিকার হয়।