সিভিল সরকার বলতে জনগণের সরকারকে বোঝায়। সরকারের ধরন যাই হোক না কেন, জনগণের মধ্যে থেকে জনগণের সমর্থনপুষ্ট এবং জনগণ কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত সরকারকে সিভিল বা বেসামরিক সরকার বলে। সিভিল
অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে সামরিক শাসন জারির পর ধীরে ধীরে সেই সামরিক সরকার গণভোট, সাধারণ নির্বাচন এবং বেসামরিক লোকদের মন্ত্রিসভায় গ্রহণের মাধ্যমে সামরিক হতে সিভিল বা বেসামরিক সরকারে
বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোর আর্থ-সামাজিক অবস্থার কারণে এ সব দেশে প্রায়শ সামরিক শাসন জারি করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা সামরিক বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত হয়। অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক বিশৃঙ্খলা, দুর্নীতি ও নেতৃত্বের
বিশ্বের কোনো কোনো রাষ্ট্রে রাষ্ট্রপ্রধানগণ উত্তরাধিকার সূত্রে রাষ্ট্রের শাসনক্ষমতা লাভ করেন। এ ধরনের রাষ্ট্রব্যবস্থা কে বলা হয় রাজতন্ত্র। রাজতন্ত্রে রাজার ছেলে বা মেয়ে উত্তরাধিকার সূত্রে রাষ্ট্রের রাজা বা
বিশ্বের কোনো কোনো রাষ্ট্রে রাষ্ট্রপ্রধানগণ উত্তরাধিকার সূত্রে রাষ্ট্রের শাসনক্ষমতা লাভ করেন। এ ধরনের রাষ্ট্রব্যবস্থা কে বলা হয় রাজতন্ত্র। রাজতন্ত্রে রাজার ছেলে বা মেয়ে উত্তরাধিকার সূত্রে রাষ্ট্রের রাজা বা
যে শাসন ব্যবস্থায় সংবিধান কর্তৃক কেন্দ্রীয় সরকার ও প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে ক্ষমতা বণ্টন করে দেওয়া হয়, তাকে যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার বলে। যেমন- ভারত ও আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার বিদ্যমান।
এককেন্দ্রিক সরকার বলতে সেই সরকারকে বুঝায় যেখানে রাষ্ট্রের যাবতীয় ক্ষমতা সংবিধান কর্তৃক কেন্দ্রীয় সরকারের ওপর ন্যস্ত থাকে। স্থানীয় সরকারসমূহ কেন্দ্রীয় সরকারের নিকট হতে ক্ষমতা লাভ করে। বাংলাদেশে এককেন্দ্রিক
যে রাষ্ট্র জনগণের দৈনন্দিন ন্যূনতম চাহিদা পূরণের জন্য কল্যাণমূলক কাজ করে, তাকেই বলা হয় কল্যাণমূলক রাষ্ট্র(The Welfare State) । এ ধরনের রাষ্ট্র জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য কর্মের
সমাজতান্ত্রিক(Socialist) রাষ্ট্র বলতে সেই ধরনের রাষ্ট্রকে বুঝায়, যা ব্যক্তিমালিকানা স্বীকার করে না। এতে উৎপাদনের উপকরণগুলো রাষ্ট্রীয় মালিকানায় থাকে। রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে উৎপাদন ও বণ্টনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সামরিক মার্কসবাদ,
পুঁজিবাদী(Capitalist) রাষ্ট্র বলতে সেই রাষ্ট্রকে বোঝায়, যেখানে সম্পত্তির উপর নাগরিকদের ব্যক্তিগত মালিকানা স্বীকার করা হয়। এ সরকারব্যবস্থায় উৎপাদনের উপাদানসমূহ (ভূমি, শ্রম, মূলধন ও ব্যবস্থাপনা) ব্যক্তিগত মালিকানায় থাকে। এর