১. সূর্য অস্ত যাচ্ছে। ২. এখন বাড়ি যাও। ৩. সে পড়লে পাশ করত। ৪. তোমার কল্যাণ হোক। ওপরের বাক্যগুলোতে ক্রিয়া সংঘটিত হওয়ার বিভিন্ন রীতি প্রকাশ পেয়েছে। ক্রিয়ার যে
কবিতাটি কাজী নজরুল ইসলামের ‘সর্বহারা’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। এটি তিনি কৃষ্ণনগরে ; ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩৩ তে রচনা করেন। কবিতাটিতে ব্যবহৃত কিছু শব্দের সহজ অর্থ। শব্দার্থ দুর্গম – যাওয়া কষ্টকর
কোনো কোনো সময় দেশি ও বিদেশি শব্দের মিলনে শব্দদ্বৈত সৃষ্টি হয়ে থাকে। অর্থাৎ ভিন্ন শ্রেণির দুটি শব্দ একত্রে বসে শব্দ দ্বৈতের সৃষ্টি করলে তাদেরকে মিশ্র শব্দ বলে। যেমন
বাংলা ভাষায় প্রচলিত বিদেশি শব্দের ভাবানুবাদমূলক প্রতিশব্দকে পারিভাষিক শব্দ বলে। এর বেশিরভাগই এ কালের প্রয়োগ। বাংলা ভাষার শব্দসম্ভার দেশি, বিদেশি, সংস্কৃত- যে ভাষা থেকেই আসুক না কেন, এখন
ইংরেজি শব্দ দুই প্রকারের পাওয়া যায় (১) অনেকটা ইংরেজি উচ্চারণে: ইউনিভার্সিটি, ইউনিয়ন, কলেজ, টিন, নভেল, নোট, পাউডার, পেন্সিল, ব্যাগ, ফুটবল, মাস্টার, লাইব্রেরি, স্কুল, এজেন্ট, ইত্যাদি। (২) পরিবর্তিত উচ্চারণে:
বাংলায় ব্যবহৃত আরবি শব্দগুলোকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়— (১) ধর্মসংক্রান্ত শব্দ: আল্লাহ, ইসলাম, ঈমান, ওজু, কোরবানি, কুরআন, কিয়ামত, গোসল, জান্নাত, জাহান্নাম, তওবা, তসবি, জাকাত, হজ, হাদিস,
ইংরেজি ছাড়া অন্যান্য ইউরোপীয় ভাষার শব্দ বাংলায় এসেছে। (১) পর্তুগিজ: আনারস, আলপিন, আলমারি, গির্জা, গুদাম, চাবি, পাউরুটি, পাদ্রি, বালতি ইত্যাদি। (২) ফরাসি: কার্তুজ, কুপন, ডিপো, রেস্তোরা ইত্যাদি। (৩)
বাংলা ভাষায় আগত ফারসি শব্দগুলোকে আমরা তিন ভাগে ভাগ করতে পারি। (১) ধর্মসংক্রান্ত শব্দ: খোদা, গুনাহ, দোজখ, নামাজ, পয়গম্বর, ফেরেশতা, বেহেশত,রোজা ইত্যাদি। (২) প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক শব্দ: কারখানা,