ছন্দোবদ্ধ ভাষায়, অর্থাৎ পদ্যে, যা লিখিত হয় তাকেই আমরা ‘কবিতা’ বলে থাকি। কবিতার প্রধান দুটি রূপভেদ হলো- মহাকাব্য ও গীতিকবিতা। বাংলা ভাষায় মহাকাব্যের চূড়ান্ত সফল রূপ প্রকাশ করেছেন
শিখা ১৯২৬ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত মুসলিম সাহিত্য সমাজ কর্তৃক প্রকাশিত পত্রিকা। এটি উনিশ শতকের বিশের দশকে ঢাকা থেকে প্রকাশিত হত। এর প্রথম সংখ্যার প্রকাশকাল চৈত্র ১৩৩৩ (৮ এপ্রিল
কাজী মোতাহার হোসেন (৩০ জুলাই ১৮৯৭ – ৯ অক্টোবর ১৯৮১) একজন বাংলাদেশী পরিসংখ্যানবিদ, বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ। ১৯২১ সালে ঢাকা কলেজে ছাত্র থাকাকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ডেমনেস্ট্রেটর
কাজী আবদুল ওদুদ (২৬ এপ্রিল ১৮৯৪ – ১৯ মে ১৯৭০) একজন বাংলাদেশী প্রাবন্ধিক, বিশিষ্ট সমালোচক, নাট্যকার ও জীবনীকার ছিলেন। তিনি বৃহত্তর ফরিদপুর (বর্তমান) রাজবাড়ী, পাংশা, একটি নিম্ন –
আবুল হুসেন (১৮৯৬ – ১৫ অক্টোবর ১৯৩৮) ব্রিটিশ ভারতীয় লেখক, চিন্তাবিদ ও সমাজসংস্কারক। তার পৈতৃক নিবাস যশোর জেলার কাউরিয়া গ্রামে। আবুল হুসেন ১৯২০/২১ সালে কলকাতার হেয়ার স্কুলে শিক্ষক
মুসলিম সাহিত্য-সমাজ ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন যুক্তিবাদী ও প্রগতিশীল শিক্ষক ও ছাত্রের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুসলিম হল ইউনিয়ন কক্ষে বাংলা
চোখের বালি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি সামাজিক উপন্যাস। ১৯০১-০২ সালে নবপর্যায় বঙ্গদর্শন পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯০৩ সালে বই আকারে প্রকাশিত হয়। উপন্যাসের বিষয় “সমাজ ও যুগযুগান্তরাগত
যোগাযোগ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি সামাজিক উপন্যাস। এটি ১৯২৯ সালে (আষাঢ়, ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ) প্রকাশিত হয়। এটি প্রথমে ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাস থেকে ১৩৩৫ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাস পর্যন্ত বিচিত্রা
মালঞ্চ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস। ‘বিচিত্রা’ মাসিক পত্রে ১৩৪০ বঙ্গাব্দের আশ্বিন থেকে অগ্রহায়ণ সংখ্যায় ধারাবাহিকভাবে প্রথম প্রকাশ। শেষ জীবনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দুটি পরকীয়া-বিষয়ক উপন্যাস রচনা করেছিলেন। তার প্রথম উপন্যাসটি