BCS-Solution

বগুড়া


বগুড়া জেলা

বিষয় তথ্য
পূর্ব নামঃ ইতিহাস থেকে জানা যায় বাংলার প্রাচীনতম একটি শহর বগুড়া। ভারতের রাজা “অশোক” বাংলা জয় করার পর এর নাম রাখেন পুণ্ড্রবর্ধন। বগুড়াকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়; মূলতঃ ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায় বগুড়া হয়ে যেতে হয় বলে এমনটি বলা হয়।
অবস্থানঃ করতোয়া নদীর তীরে
উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াস(১৯৪৩-১৯৯৭)- গল্পকার ও ঔপন্যাসিক ।
  • মুশফিকুর রহিম জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় ।
  • কে এম শমসের আলী (বাংলা ১৩১৬ সাল- )কবি প্রতিভার কারণে তাকে কবিরত্ন ও সনেট বিষারদ উপাধি দেয়া হয়।
  • মেজর জিয়াউর রহমান (১৯৩৬-১৯৮১) বীর উত্তম, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার এবং জেড ফোর্সের প্রধান, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ।
  • এম আর আখতার মুকুল (১৯৩০ -২০০৪) একজন বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধা যিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রচারিত স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের চরমপত্রের পরিচালক, লেখক ও কথক ছিলেন। ‘চরমপত্র’ অনুষ্ঠানটির মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপক সাহস, উৎসাহ-উদ্দীপনা ও অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল৷
অর্থকরী ফসলঃ মরিচ ও দই খুব বিখ্যাত।
দর্শনীয় স্থানঃ
  • মহাস্থান গড়/পুন্দ্রনগর(২-১৫ শতক)
  • বেহুলার বাসর ঘর
  • শিলাদেবীর ঘাট
  • গোবিন্দ + বৈরাগীর ভিটা
  • হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (র:) এর মাজার শরীফ
  • জিউৎকুপঃ কথিত আছে এই কুপের পানি পান করে পরশুরামের আহত সৈন্যরা সুস্থ হয়ে যেত। এখন এটি একটি মজা কুপ
  • ভাসু বিহারঃ এটি দেখতে চীনের ইউয়েন সাং প্রথম বাংলায় আসেন ৬৫০ খ্রিঃ
উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানঃ মশলা গবেষণা কেন্দ্র
নদ-নদীঃ করতোয়া, যমুনা, নাগর, বাঙ্গালী।
অন্যান্য তথ্যঃ
  • বগুড়া শহরে “শহীদ চান্দু” নামে একটি আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম রয়েছে
  • বগুড়া শহরে থেকে ১১ কিঃমিঃ উত্তরে মহাস্থানগড় অবস্থিত, যা একসময় প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল এবং সেসময় পুণ্ড্রনগর নামে পরিচিত ছিল।
  • ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বগুড়া ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল।

<- রাজশাহী
পাবনা ->

Exit mobile version