বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। সংবিধানের প্রথম সংশোধনী আনা হয় ১৯৭৩ সালের জুলাই মাসে। এটি ছিল ইতিহাস নির্ধারিত সংশোধনী। এ সংশোধনীর মাধ্যমে
১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় সংশোধনী আনা হয়। যার মাধ্যমে সংবিধানের কয়েকটি অনুচ্ছেদে- ২৬-মৌলিক অধিকারের সহিত অসমঞ্জস আইন বাতিল, দ্বিতীয় সংশোধনীতে কারও মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হলে মামলা করার
মূলত ভারত ও বাংলাদেশের সীমানা নির্ধারণী একটি চুক্তি যা ‘দিল্লি চুক্তি’ নামে অভিহিত, তা বাস্তবায়ন করার জন্য ১৯৭৪ সালের ২৮ নবেম্বর আনা হয় সংবিধানের তৃতীয় সংশোধন। ভারতের কিছু
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। চতুর্থ সংশোধনীর পটভূমিঃ ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে দেশের শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটানো হয়। এটি
১৯৮১ সালের ১০ জুলাই আনা হয় সংবিধানের ষষ্ঠ সংশোধনী। এ সংশোধনী কোন রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক কারণে করা হয়নি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর উপ-রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে সামরিক শাসন বহাল ছিল। ১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর জাতীয় সংসদে সপ্তম সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে
১৯৮৮ সালের ৯ জুন সংবিধানে অষ্টম সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনী করা হয়েছিল তৎকালীন সরকারের বিরুদ্ধে ফুঁসে আন্দোলনকে অবদিমত ও স্তিমিত করে দিতে। এ সংশোধনীর মাধ্যমে কয়েকটি গুরম্নত্বপূর্ণ
নবম সংশোধনী আনা হয় ১৯৮৯ সালের ১১ জুলাই। এ সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কিছু বিধান সংযোজন করা হয়। এ সংশোধনীর আগে রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতি যতবার ইচ্ছা
রাষ্ট্রপতির কার্যকালের মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে ১৮০ দিনের মধ্যে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ব্যাপারে সংবিধানের ১২৩(২) অনুচ্ছেদের বাংলা ভাষ্য সংশোধন ও সংসদে মহিলাদের ৩০টি আসন আরো ১০ বছরকালের জন্য সংরক্ষণ
একাদশ সংশোধনী উত্থাপন করা হয় ২ জুলাই, ১৯৯১। একাদশ সংশোধনীটিও সাংবিধানিক সংকট উত্তরনের লক্ষ্যে সম্পাদিত হয়। নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের ফলে তৎকালীন সরকার প্রধান এইচ এম এরশাদ পদত্যাগ