৩৯ তম বিসিএস (বিশেষ)
|৩৯ তম বিশেষ বিসিএস কেবল চিকিৎসক নিয়োগের জন্য। ২০১৮, ১০ এপ্রিল ৩৯তম বিশেষ বিসিএসের আবেদন কার্যক্রম শুরু হয়, শেষ হয় ৩০ এপ্রিল। পরে ওই বছরের ৩ আগস্ট এই বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয়, রাজধানীর ৩২টি কেন্দ্রে এই বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৩৭ হাজার ৫৮৩ জন অংশ নেন। ২০১৮, ৬ সেপ্টেম্বর ৩৯ তম বিশেষ বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরীক্ষায় পাস করেন মোট ১৩ হাজার ৭৫০ জন চিকিৎসক। এরমধ্যে সহকারী সার্জন পদে ১৩ হাজার ২১৯ চিকিৎসক ও ৫৩১ জন সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে উত্তীর্ণ হন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় ২০০ নম্বরের। এর মধ্যে সাবজেক্টিভ ১০০ ও বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক), গণিতে ১০০ নম্বর।
বিশেষ এই বিসিএস (BCS ) পরীক্ষায় কোন লিখিত পরীক্ষা হয়নি।
২০১৯, ৭ মার্চ এই বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়ার কার্যক্রম শেষ হয়।
চূড়ান্ত ফলাফলে ৪ হাজার ৭৯২ জন চিকিৎসক নিয়োগের সুপারিশ করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এর মধ্যে ৪ হাজার ৫৪২ জনকে সহকারী সার্জন আর ২৫০ জনকে সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে নিয়োগের সুপারিশ করে পিএসসি।
উত্তীর্ণ বাকি ৮ হাজার ৩৬০ জন চিকিৎসককে নন-ক্যাডার হিসেবে রাখা হয়।
Add a Comment
You must be logged in to post a comment.
৩৯ তম বিসিএস এর লিখিত পরীক্ষা ছাড়াই যোগদান হলো কেনো?
ওটা সাধারণ(General) বিসিএস ছিল না। ‘বিশেষ’ বিসিএস ছিল। যেখানে শুধু ডাক্তারদেরকে নিয়োগ দেওয়া হয়। সাধারণ বিসিএস এ যেখানে ১৫০০-২৫০০ মত ক্যান্ডিডেট(ডাক্তার সহ) কে নিয়োগ দেওয়া হয়। সেখানে ৩৯তম বিসিএস এ ৫০০০ এর বেশি ক্যাডার ও নন-ক্যাডার ডাক্তার নিয়োগ দেওয়া হয়। এত বেশি পরিমাণ ডাক্তারকে তাই আলাদা করে নিয়োগ দেওয়ার জন্য ও নিয়োগ প্রক্রিয়াকে দ্রুত করার জন্য ৩৯ তম বিসিএস এ লিখত পরীক্ষা ছাড়াই নিয়োগ দেওয়া হয়।