বাংলাদেশের জলবায়ু মোটামুটি উষ্ণ, আর্দ্র ও সমভাবাপন্ন। মৌসুমি জলবায়ুর প্রভাব বেশি বলে বাংলাদেশের জলবায়ুকে ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ু বলে। বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালীন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪° সেলসিয়াস এবং শীতকালীন সর্বনিম্ন ১১°
অবস্থান এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে বাংলাদেশ অবস্থিত। ২০°৩৪ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬°৩৮ উত্তর অক্ষরেখা এবং ৮৮°০১ পূর্ব দ্রাঘিমারেখা থেকে ৯২°৪১ পূর্ব দ্রাঘিমারেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের বিস্তৃতি। বাংলাদেশের প্রায় মধ্য দিয়ে
সুনামি (Tsunami) একটি জাপানি শব্দ। জাপানি ভাষায় এর অর্থ হলো ’পোতাশ্রয়ের ঢেউ’। সুনামির পানির ঢেউ সমুদ্রের স্বাভাবিক ঢেউয়ের মতো নয়। এটা সাধারণ ঢেউয়ের চেয়ে অনেক বিশালাকৃতির। অতি দ্রুত
ভূত্বকের শিলাস্তর সর্বত্র একই ধরনের কঠিন বা গভীর নয়। কোথাও নরম আবার কোথাও কঠিন। কোনো কোনো সময় ভূগর্ভের চাপ প্রবল হলে শিলাস্তরের কোনো দুর্বল অংশ ফেটে যায় বা
পৃথিবীর কঠিন ভূত্বকের কোনো কোনো অংশ প্রাকৃতিক কোনো কারণে কখনো কখনো অল্প সময়ের জন্য হঠাৎ কেঁপে ওঠে। ভূত্বকের এরূপ আকস্মিক কম্পনকে ভূমিকম্প(Earthquake) বলে। ভূকম্পন সাধারণত কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী
আমরা পত্রিকা, বেতার, টেলিভিশন ও ইন্টারনেট থেকে প্রতিদিন আবহাওয়ার সংবাদ সংগ্রহ করে থাকি। আবহাওয়া মানুষের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডে প্রভাব বিস্তার করে। বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশের আবহাওয়া অফিস এ সংক্রান্ত উপাত্ত
1. বাংলাদেশের জাতীয় বন- সুন্দরবন 2. বিশ্ব ঐতিহ্য (World Heritage)- সুন্দরবন 3. সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে- UNESCO (১৯৯৭ সালে) (৫২২তম) 4. মোট বনভূমি- ২৫ লক্ষ হেক্টর/
‘সাহারা’ আরবি শব্দ যার অর্থ মরুভূমি। ভূমধ্যসাগরের তীরের উর্বর অঞ্চল ব্যতীত আফ্রিকার সমগ্র উত্তর অঞ্চল নিয়ে গঠিত। আফ্রিকার দক্ষিণ অঞ্চলকে বলা হয় সাব-সাহারা অঞ্চল। সাহারা পৃথিবীর সর্ববৃহৎ উষ্ণ
বায়ুমণ্ডল যে সমস্ত উপাদানে গঠিত তাদের প্রকৃতি, বৈশিষ্ট্য ও উষ্ণতার পার্থক্য অনুসারে ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে পর্যায়ক্রমে ছয়টি স্তরে ভাগ করা হয়। যথা- ট্রপোমণ্ডল(Troposphere), স্ট্রাটোমণ্ডল(Stratosphere), মেসোমণ্ডল(Mesosphere), তাপমণ্ডল(Thermosphere), এক্সোমণ্ডল(Exosphere)