সৈয়দ মুজতবা আলী ১৩ই সেপ্টেম্বর ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে আসামের করিমগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সিকান্দর আলী। সৈয়দ মুজতবা আলীর পৈত্রিক নিবাস মৌলভীবাজারে। তিনি সিলেট গভর্মেন্ট হাইস্কুল ও শান্তি নিকেতনে
পূর্ব নামঃ নোয়াখালী জেলার প্রাচীন নাম ছিল ভুলুয়া। নোয়াখালী সদর থানার আদি নাম সুধারাম। অবস্থানঃ মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর তীরে। উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ – সাবেক প্রধানমন্ত্রী
মোতাহের হোসেন চৌধুরী ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস নোয়াখালি জেলার কাঞ্চনপুর গ্রামে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৩ সালে বাংলায় এম.এ. পাশ করেন। কর্মজীবনে তিনি বাংলা
পূর্ব নামঃ সাতঘরিয়া। প্রাচীনকালে খ্যাত ছিল বুড়ন দ্বীপ নামে। অবস্থানঃ সাতক্ষীরা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ খানবাহাদুর আহছানউল্লা – (সমাজ সেবক ), বিশিষ্ট
লালমনিরহাট জেলা বিষয় তথ্য অবস্থানঃ তিস্তা নদীর তীরে উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ শেখ ফজলল করিম – সাহিত্যিক ; ফকির মজনু শাহ দর্শনীয় স্থানঃ তিস্তা সেচ প্রকল্প; প্রাচীন লালমনিরহাট বিমান বন্দর;
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১ টি। পূর্ব নামঃ ত্রিপুরা। (প্রাচীনকালে কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলকে সমতট নামে ডাকা হতো)। অবস্থানঃগোমতি নদীর তীরে। উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ
একজন বাঙালি কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার ও কবি। তিনি বনফুল ছদ্মনামেই অধিক পরিচিত। বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় কৈশোর থেকেই লেখালেখি শুরু করেন। শিক্ষকদের কাছ থেকে নিজের নাম লুকোতে তিনি বনফুল ছদ্মনামের আশ্রয়
ফেনী জেলা বিষয় তথ্য নামকরণ ফেনী নদীর নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম রাখা হয়েছে ফেনী। অবস্থানঃ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্বঃ সেলিম আল দীন
মুহম্মদ ওয়াজেদ আলি ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দে (২৮শে ভাদ্র ১৩০৩ সন) সাতক্ষীরা জেলার বাঁশদহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা বঙ্গবাসী কলেজে বি.এস. ক্লাসের ছাত্র থাকাকালীন তিনি অসহযোগ আন্দোলনে যোগদান করেন এবং
শেখ ওয়াজেদ আলি (৪ সেপ্টেম্বর ১৮৯০ – ১৯৫১) ছিলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত সাহিত্যিক। তিনি মূলত: ‘এস ওয়াজেদ আলি’ নামেই পরিচিত। বাংলাদেশ জন্মের বহু আগেই বৃটিশ আমলে, বাংলাভাষী মানুষকে
