১ খসড়া সংবিধান কিমিটিতে একজন মহিলা সদস্য ছিলেন – রাজিয়া বানু, খসড়া সংবিধান কিমিটিতে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত একমাত্র বিরোধীদলীয়(ন্যাপ) সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশ সংবিধানের প্রস্তাবনা একটি। ২ বাংলাদেশ সংবিধানের ভাষা
ড. কামাল হোসেন খসড়া সংবিধান কিমিটির সভাপতি ছিলেন। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এক মাত্র বিরোধীদলীয়(ন্যাপ) সদস্য, তিনি হস্তলিখিত সংবিধানে স্বাক্ষর করেননি। বেগম রাজিয়া বানু খসড়া সংবিধান কিমিটিতে এক মাত্র মহিলা
১৮ বছর- বিয়ের ক্ষেত্রে মেয়েদের, বাংলাদেশের ভোটার ন্যূনতম বয়স। ২১ বছর – বিয়ের ক্ষেত্রে ছেলেদের ন্যূনতম বয়স। ২৫ বছর – নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া, স্পিকার, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ন্যূনতম বয়স।
১৫ দিনঃ রাষ্ট্রপতির নিকট সম্মতির জন্য কোন বিল উত্থাপন করলে তিনি তাতে ১৫ দিনের মধ্যে স্বাক্ষর করবেন। ৭ দিনঃ কোন বিল রাষ্ট্রপতি পুনর্বিবেচনার জন্য ফেরত পাঠালে তা ৭
নারায়ণদেবের উপাধি ছিল ‘সুকবি-বল্লভ’। তিনি মনসামঙ্গল কাব্যের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি তিনি তাঁর যে সংক্ষিপ্ত আত্মপরিচয় দিয়েছেন তা থেকে জানা যায়, তাঁর বৃদ্ধ পিতামহ উদ্ধারণদেব রাঢ়দেশ ত্যাগ করে পূর্ববঙ্গের বোরগ্রামে
বিপ্রদাস পিপলাই (মতান্তরে বিপ্রদাস পিপিলাই) ছিলেন পঞ্চদশ শতাব্দীর এক বিশিষ্ট বাঙালি কবি। তিনি মনসামঙ্গলের কবি। তিনি অধুনা পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত বাদুড়িয়া-বাটাগ্রামের বাসিন্দা মুকুন্দ পিপলাইয়ের পুত্র
কানা হরিদত্ত (১২ – ১৩ শতক) ছিলেন মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি। কানা হরিদত্তের জন্ম ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলার সিংরৈল দত্তবাড়িতে। তাঁর রচিত কোনো কাব্য এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
বিজয়গুপ্ত মণসামঙ্গল ধারার প্রথম উল্লেখযোগ্য কবি। তাঁর মনসামঙ্গল (বা পদ্মপুরাণ) বাংলার জনপ্রিয় কাব্য গুলির মধ্য অন্যতম। বিজয়গুপ্তের পূর্বে আমরা পাই আদি মঙ্গল কবি কানাহরি দত্ত ও বিপ্রদাস পিপলাইকে।