BCS-Solution

জনশক্তি রপ্তানি

১৯৭৬ সাল থেকে বাংলাদেশ জনশক্তি রপ্তানি করে আসছে। আন্তর্জাতিক শ্রম বাজারের শ্রমশক্তির একটি বড় অংশ বাংলাদেশের দখলে।
জনশক্তি রপ্তানির গুরুত

দক্ষ জনশক্তি

Countris: KSA(Kingdom of Saudi Arabia) – 34K
Malyeshia 14k
Oman 7k
Qatar 7k
Kuwait 4k

Top countries of remittance inflow
KSA 1200MUSD
UAE 1100USD
USA
Kuwait

জনশক্তি রপ্তানি চিত্র

অর্থবছর রেমিট্যান্স(কোটি টাকায়) জনশক্তি
২০১৭-২০১৮ ৭৭২২৯
২০১৬-২০১৭ ৯৪৫৩৮
২০১৪-২০১৫ ১১২৫৮ ৩২৬০০০
২০১৩-২০১৪ ১৪৪৬১ ৪০৯০০০
২০১২-২০১৩ ৯২০৬ ৪৪১০০০

বর্তমান অবস্থা
আরব আমিরাত
আরব আমিরাতে বর্তমানে ১০ লক্ষের ও বেশি বাংলাদেশি কর্মী আছেন। বাংলাদেশের কর্মীদের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা বেড়ে যাওয়াকে কারণ দেখিয়ে আরব আমিরাত বাংলাদেশীদের নিয়োগ প্রায় বন্ধ করে দেয়। দেশটির কারাগারে বন্দি এক হাজার বাংলাদেশীর মধ্যে ৫৬ জনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ আছে। ১৪ জন আছে ফাঁসির আসামি। তারপরও বাংলাদেশ থেকে গৃহকর্মী নিয়োগের ব্যাপারে দুদেশের মধ্যে একটি সমঝতা স্মারক সই হয়েছে। এ চুক্তির মাধ্যেমে গৃহকর্মী, প্রহরি, পাচক, মালি, মেষপালক, আয়া, গাড়িচালক, ব্যাক্তিগত সেবিকা ইত্যাদি পেশার লোকজন নিয়োগ দেওয়া হবে।

মালয়েশয়া
মালয়েশয়া বর্তমানে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় গেছেন ৯৯ হাজার ৭৮৭ জন। ২০১৮ সালের প্রথম তিন মাসেই মালয়েশিয়ায় গেছেন ৩৮ হাজার ৮৬৫ জন। মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য সরকার নির্ধারিত ব্যয় ৩৭ হাজার টাকা। কিন্তু বাস্তবে দিতে হচ্ছে কমপক্ষে তিন লাখ টাকা। যদিও জনশক্তি রপ্তানির জন্য দেশে ৭৫০টি বৈধ এজেন্সি আছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সি প্রায় মনপলি তৈরি করে অপর রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে বঞ্চিত করছে। যার কারনে মানুষকে নির্ধারিত পরিমাণের চাইনে অনেক অনেক বেশি অর্থ দিতে হচ্ছে।

করণীয়
বাংলাদেশী কর্মীদের ব্যাপারে নিয়োগকারী দেশের আস্থা ফেরাতে হবে। সুশৃঙ্খল ও দক্ষ কর্মী পাঠাতে হবে।


👉 Read More...👇
🡸 🡺
Exit mobile version