এক নজরে স্থাপত্য নিদর্শন
আতিয়া জামে মসজিদ অবস্থিত – টাঙ্গাইল জেলায়।
আনন্দ বিহার অবস্থিত – কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড়ে।
আনন্দ বিহার তৈরি করেন – রাজা আনন্দদেব।
আনন্দ রাজার দীঘি অবস্থিত – কুমিল্লার ময়নামতিতে।
আফগান দুর্গ অবস্থিত – ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মধ্যে।
আহসান মঞ্জিল নির্মাণ করেন – নবাব আব্দুল গনি।
উত্তরা গণভবন অবস্থিত – নাটোর জেলায়।
উয়ারি বটেশ্বর অবস্থিত, নরসিংদির বেলাব উপজেলায় ।
কান্তজীর মন্দির অবস্থিত – দিনাজপুর।
কার্জন হল নির্মাণ করেন তৎকালীন বড়লাট লর্ড কার্জন।
খোদার পাথর ভিটা অবস্থিত – মহাস্থানগড়।
চিনি মসজিদ- নীলফামারীর সৈয়দপুরে।
ছোট কাটরা নির্মাণ করেন- শায়েস্তা খান।
ছোট সোনা মসজিদ অবস্থিত, চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জে।
পরিবিবির মাজার অবস্থিত- লালবাগ কেল্লার ভিতরে।
পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিহারটি যে নামে পরিচিত – সোমপুর বিহার।
বড় কাটরা ও ছোট কাটরা অবস্থিত- ঢাকার চকবাজারে
বড় কাটরা নির্মাণ করেন- শাহ সুজা ।
বাংলাদেশের প্রাচীন শহর – পুণ্ড্রবর্ধন। বর্তমানে মহাস্থানগড়।
বাঘা জামে মসজিদ অবস্থিত – রাজশাহীতে।
বৈরাগীর চাল অবস্থিত – গাজীপুর জেলায়।
বৈরাগীর ভিটা অবস্থিত – মহাস্থানগড়।
মহাস্থানগড়ে যে যুগের শিলালিপি পাওয়া গেছে – মৌর্য যুগের।
মহাস্থানগড় অবস্থিত বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায়।
রামুমন্দির অবস্থিত – কক্সবাজারের রামু থানায়।
লালবাগের কেল্লা অবস্থিত- পুরান ঢাকার লালবাগে।
লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর অবস্থিত- সোনারগাঁয়ে
শালবন বিহার অবস্থিত – কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে।
শালবন বিহার তৈরি করেন – রাজাধিরাজ ভবদেব।
শাহ সুলতান বলখীর মাজার অবস্থিত- বগুড়ার মহাস্থানগড়ে প্রাচীন পুণ্ড্রনগর অবস্থিত- মহাস্থানগড়ে।
ষাট গম্বুজ মসজিদ অবস্থিত – বাগেরহাট জেলায়।
সত্য পীরের ভিটা অবস্থিত নওগাঁ জেলার সোমপুর বিহারে।
সোমপুর বিহার অবস্থিত – নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে।
হোসনি দালান নির্মাণ করেন- সৈয়দ মীর মুরাদ।