রাবণের বীরত্বের কথা অমর করে রাখার জন্যে রামচন্দ্র নাকি বর দিয়েছিলেন রাবণের চিতা অনির্বাণ থাকবে। তাছাড়া, রাক্ষসকুলের কাছে রাবণ নিধন অনন্তকালীন শোকাবহ ঘটনা। নিদারুণ শোকের স্মৃতি তাই রাবণের চিতা হয়ে বাগধারায় বেঁচে আছে। আরও কথিত আছে যে রাবণবধের পর মন্দোদরী(রাবণের স্ত্রী) রামচন্দ্রকে প্রণাম করলে রামচন্দ্র তাঁকে আশীর্বাদ করেছিলেন ‘চির সৌভাগ্যবতী হও’ এই বলে। কিন্তু মন্দোদরী যে সদ্যোবিধবা এই কথা তাঁকে স্মরণ করিয়ে দিলে তিনি রাবণের চিতা অনির্বাণ থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন।