কলকাতায় বসবাসকালে বুদ্ধদেব বসু প্রেমেন্দ্র মিত্রের সহযোগিতায় ১৯৩৫ সালে ত্রৈমাসিক কবিতা (আশ্বিন ১৩৪৪) পত্রিকা সম্পাদনা করে প্রকাশ করেন। পঁচিশ বছরেরও অধিককাল তিনি পত্রিকাটির ১০৪টি সংখ্যা সম্পাদনা করে আধুনিক
এই সাপ্তাহিক সাহিত্য পত্রটি ১৯৩০-৪০-এর দশকে কোলকাতা কেন্দ্রিক বাঙলা সাহিত্যের জগতে বিশেষ সাড়া জাগিয়েছিল। এর সঙ্গে কল্লোল গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব ছিল আক্রমণাত্মক ; তবে তা সে সময়কার সাহিত্যপ্রেরণাকে বিশেষভাবে
১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ ছিল সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধ । এতে কোন সাম্যবাদের পরিবর্তনের যুদ্ধ না হওয়ায় সোমেন চন্দ এবং প্রগতিমনা লেখকরা ঢাকায় ‘প্রগতি লেখক সংঘ’ প্রতিষ্ঠা করেন ।
কল্লোল মূলত একটি সাহিত্য পত্র যা অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতের কলকাতা থেকে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে । কল্লোল ১৯২৩ থেকে ১৯৩৫ খ্রীস্টাব্দের ভেতরে সংগঠিত প্রভাবশালী বাংলা সাহিত্য বিপ্লবের
শিখা ১৯২৬ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত মুসলিম সাহিত্য সমাজ কর্তৃক প্রকাশিত পত্রিকা। এটি উনিশ শতকের বিশের দশকে ঢাকা থেকে প্রকাশিত হত। এর প্রথম সংখ্যার প্রকাশকাল চৈত্র ১৩৩৩ (৮ এপ্রিল
কাঙাল হরিনাথ, (১৮৩৩-১৮৯৬) সাংবাদিক, সাহিত্যিক, বাউল গান রচয়িতা। তাঁর প্রকৃত নাম হরিনাথ মজুমদার, কিন্তু কাঙাল হরিনাথ নামেই তিনি সমধিক পরিচিত। কাঙাল ফিকিরচাঁদ বা ফিকিরচাঁদ বাউল নামেও তিনি পরিচিত
‘জ্ঞানাণ্বেষণ’-এর সূত্রপাত সম্বন্ধে কেদারনাথ মজুমদার জানিয়েছেন, হিন্দু কলেজের কিছু কৃতবিদ্য ছাত্র পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশীয় ভাষা ব্যবহারে উৎসাহী ছিলেন না, কিন্তু পরবর্তী কালে তারা বাংলা ভাষার প্রতি
সুধাকর কলকাতা থেকে ১৮৮৯ সালের ৮ নভেম্বর (১২৯৬ বঙ্গাব্দের ২৩ কার্তিক) প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। রেয়াজুদ্দীন আহমদ, মোহাম্মদ রেয়াজউদ্দীন আহমদ ও শেখ আবদুর রহিমের প্রচেষ্টায় এটি প্রকাশিত হয়
‘সোমপ্রকাশ’ একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। এটির পৃষ্টপোষক ও পরিকল্পনাকারী ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। ‘সোমপ্রকাশ’ ১৮৫৮ সালের ১৫ নভেম্বর থেকে, কলকাতা সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপক দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ প্রকাশ করতে থাকেন। এটিই প্রথম