গ্রন্থের নামঃ দিবারাত্রির কাব্য রচয়ীতাঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় গ্রন্থের ধরনঃ নামে কাব্য থাকলেও এটি একটি উপন্যাস। চরিত্রঃ শশী, কুসুম, হারু ঘোষ, গোপাল , সেনদিদি দিবারাত্রির কাব্য মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনেক
হুমায়ুন আহমেদের ১৯৭১ এটি একটি মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপন্যাস (যা নাটক হিসাবে ও উপস্থান করা হয়েছে) । নাটকের নায়কের নাম আজিজ এবং নায়িকার নাম মালা, রফিক, নাটকটির আকর্ষণীয় একটি
এই অভিধানের পরিচিতি অংশে লেখা আছে, “প্রাচীন কাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত প্রাপ্ত যেসব প্রয়াত মনীষীর অবদান বাঙালির সাহিত্য, শিক্ষা, সঙ্গীত, চিত্রকলা, সমাজ, রাজনীতি, ইতিহাস, দর্শন, বিজ্ঞান, সাংবাদিকতা,
উপন্যাসঃ শেষের কবিতা লেখকঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যে শব্দশৈলী আর কাব্যকথনে যে সব্যসাচী সাহিত্যিক সাহিত্যের প্রতিটি পাতায় তার অনিঃশেষ ছাপ রেখে গিয়েছেন তিনি আমাদের কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাঁর
বুক রিভিউঃ শুয়রের বাচ্চাদের অর্থনীতি লেখকঃ আকবর আলী খান আকবর আলী খানের পরার্থপরতার অর্থনীতি বইয়ের একটা প্রবন্ধ “শুয়রের বাচ্চাদের অর্থনীতি”। এই প্রবন্ধে ড.খান মাইকেল স্কটকে কোট করে বলেছেন
বুক রিভিউ ওঙ্কার-আহমেদ ছফা Sujon Shahin Rana —————— সলিমুল্লাহ খান বলেছিল, ওঙ্কারের মধ্য দিয়ে আহমদ ছফা, আহমদ ছফা হয়ে উঠেছিল। মনে হয়না ওতটা ভুল বলেছে। ছোট্ট একটা উপন্যাস
রক্তকরবী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাংকেতিক নাটক। নাটকটি বাংলা ১৩৩০ সনের শিলং-এর শৈলবাসে রচিত। তখন এর নামকরণ হয়েছিল যক্ষপুরী। ১৩৩১ সনের আশ্বিন মাসে যখন প্রবাসীতে প্রকাশিত হয় তখন এর নাম
চোখের বালি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি সামাজিক উপন্যাস। ১৯০১-০২ সালে নবপর্যায় বঙ্গদর্শন পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯০৩ সালে বই আকারে প্রকাশিত হয়। উপন্যাসের বিষয় “সমাজ ও যুগযুগান্তরাগত
যোগাযোগ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি সামাজিক উপন্যাস। এটি ১৯২৯ সালে (আষাঢ়, ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ) প্রকাশিত হয়। এটি প্রথমে ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাস থেকে ১৩৩৫ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাস পর্যন্ত বিচিত্রা
মালঞ্চ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস। ‘বিচিত্রা’ মাসিক পত্রে ১৩৪০ বঙ্গাব্দের আশ্বিন থেকে অগ্রহায়ণ সংখ্যায় ধারাবাহিকভাবে প্রথম প্রকাশ। শেষ জীবনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দুটি পরকীয়া-বিষয়ক উপন্যাস রচনা করেছিলেন। তার প্রথম উপন্যাসটি