‘পরানের গহীন ভিতর’ সৈয়দ শামসুল হক রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ। কাব্যগ্রন্থটি আঞ্চলিক ভাষারীতিতে রচিত। তার আরও কিছু কাব্যগ্রন্থ- একদা এক রাজ্যে, আমি জন্মগ্রহণ করিনি, ধ্বংসস্তূপে কবি ও নগর ইত্যাদি।
শ্রীচৈতন্যদেব ও তাঁর কয়েকজন শিষ্যের জীবন কাহিনি নিয়ে মধ্যযুগে জীবনী সাহিত্যের সূচনা হয়। চৈতন্যদেবের জীনবী সাহিত্য ‘কড়চা’ নামে অভিহিত করা হয়। কড়চা অর্থ দিনপঞ্জি বা রোজনামচা। ভক্তরা চৈতন্যদেবকে
গ্রামবার্ত্তা পত্রিকাটি ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে প্রথম প্রকাশিত হয়। এটি হরিনাথ মজুমদার বা কাঙাল হরিনাথের সম্পাদনায় অবিভক্ত বাংলার কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী থেকে প্রকাশিত হয়।
প্রত্যক্ষ উক্তিতে বক্তার বক্তব্যটুকু উদ্ধরণচিহ্নের (“ ”) অন্তর্ভুক্ত থাকে। পরোক্ষ উক্তিতে উদ্ধরণ চিহ্ন লোপ পায়। প্রথম উদ্ধরণ চিহ্ন স্থানে ‘যে’ এই সংযোজক অব্যয়টি ব্যবহার করতে হয়। বাক্যের সঙ্গতি
জীবনানন্দ দাশের জীবন এবং কবিতার উপর প্রচুর গ্রন্থ লেখা হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে, বাংলা ভাষায়। এর বাইরে ইংরেজিতে তার ওপর লিখেছেন ক্লিনটন বি সিলি, আ পোয়েট আপার্ট নামের
নিঃশ্বাসের স্বল্পতম প্রয়াসে একটি শব্দের যতটুকু অংশ একবারে একত্রে উচ্চারিত হয়, তাকে অক্ষর বলে। যেমন : ‘স্পন্দন’ শব্দটিতে ‘স্পন’, ‘দন্’—এ দুটি অক্ষর আছে।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সর্বশেষ উপন্যাস ‘১৯৭১’। তিনি এটি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন রচনা করেছিলেন। তিনি তার ‘১৯৭১’ উপন্যাসে তুলে ধরেছেন একাত্তরের গ্রামীণ জীবনের চিত্র। এই উপন্যাসের মধ্যে লেখক দুটি স্বল্পদীর্ঘ উপন্যাস
নজরুলের প্রথম নিষিদ্ধ গ্রন্থ ‘যুগবাণী’ (১৯২২) সালে ফৌজদারি বিধির ’৯৯ এ’ ধারানুসারে বইটি বাজেয়াপ্ত করা হয়। নজরুলের প্রথম নিষিদ্ধ কাব্য বিষের বাঁশি (১৯২৪)।