সরল বাক্যকে যৌগিক বাক্যে রূপান্তর সরল বাক্যকে যৌগিক বাক্যে পরিণত করতে হলে সরল বাক্যের কোনো অংশকে নিরপেক্ষ বাক্যে রূপান্তর করতে হয় এবং যথাসম্ভব সংঘোজক বা বিয়োজক অব্যয়ের প্রয়োগ
যৌগিক বাক্যকে মিশ্র বাক্যে রূপান্তর করতে -যৌগিক বাক্যের যোজক পদ বাদ দিতে হবে। -নিরপেক্ষ/স্বাধীন বাক্যাংশগুলোর প্রধান বাক্যাংশ ছাড়া বাকিগুলো সাপেক্ষ বাক্যাংশে পরিণত করতে হবে। –বটে-কিন্তু, যেই-সেই, বরঞ্চ-তথাপি, হয়-নয়,এত-যে,
মিশ্ৰ বাক্যকে যৌগিক বাক্যে রূপান্তর করতে যোজক পদ ব্যবহার করে আশ্রিত বাক্যগুলোকে স্বাধীন বাক্যে পরিণত করতে হবে। যেমন – মিশ্র বাক্যঃ যদি সে কাল আসে, তাহলে আমি যাব।
যে সুবিন্যস্ত পদসমষ্টি দ্বারা কোনাে বিষয়ে বক্তার মনােভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশিত হয়, তাকে বাক্য বলে। কতগুলাে পদের সমষ্টিতে বাক্য গঠিত হলেও যে কোনাে পদসমষ্টিই বাক্য নয়। বাক্যের বিভিন্ন পদের
অর্থের কোনোরূপ রূপান্তর না করে এক প্রকারের বাক্যকে অন্য প্রকার বাক্যে রূপান্তর করার নামই বাক্য রূপান্তর। গঠনগত রূপান্তরঃ (ক) সরল থেকে যৌগিক (খ) সরল থেকে জটিল (গ) যৌগিক
বিগত সালের BCS Preliminary- তে গঠন অনুসারে বাক্যের শ্রেণী বিভাগ থেকে প্রশ্ন এসেছে 7টি। গঠন অনুযায়ী বাক্যের প্রকারভেদ বাক্য তিন প্রকার: (১) সরল বাক্য, (২) মিশ্র বা জটিল
একটি সরল বা সম্প্রসারিত উদ্দেশ্য এবং সরল বা সম্প্রসারিত বিধেয় ক্রিয়ার(সমাপিকা) সমষ্টি যদি নিজে একটি স্বাধীন বাক্য হিসাবে ব্যবহৃত না হয়ে অন্য কোন বৃহত্তর বাক্যের অংশরূপে ব্যবহৃত হয়,
ভিন্ন ভিন্ন স্বরভঙ্গি ও বাগভঙ্গির বাক্য, লক্ষ করুন, ১. অ-নে-ক অ-নে-ক দিন আগে বাংলাদেশে বিজয় সিংহ নামে খুব সাহসী এক রাজপুত্র ছিলেন। ২. প্রকৃতি কী সুন্দর সাজেই না
যে সুবিন্যস্ত পদসমষ্টি দ্বারা কোনো বিষয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশিত হয়, তাকে বাক্য বলে। কতগুলো পদের সমষ্টিতে বাক্য গঠিত হলেও যে কোনো পদসমষ্টিই বাক্য নয়। বাক্যের বিভিন্ন পদের
যে সকল অব্যয় বাক্যের অন্য পদের সঙ্গে কোনো সম্বন্ধ না রেখে স্বাধীনভাবে নানাবিধ ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়, তাদের অনন্বয়ী অব্যয় বলে। যেমন ক. উচ্ছ্বাস প্রকাশে : মরি মরি!