১৯৪৫ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে – জগত্তারিণী স্বর্ণপদক ১৯৬০ সালে ভারত সরকারের – পদ্মভূষণ ১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে – ডি লিট ১৯৭৬ সালে – একুশে পদক
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ২টি। নজরুল মাত্র তিনটি উপন্যাস রচনা করেন -বাঁধন হারা , কুহেলিকা, মৃত্যুক্ষুধা ‘বা-কু-ম’ শব্দবন্ধটি মনে রাখার মাধ্যমে উপন্যাসতিনটির নাম
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ২টি। প্রথম প্রকাশিত রচনা হল বাউন্ডেলের আত্মকাহিণী নামক একটি গল্প। ১৯১৯ সালে সওগাত পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। প্রথম গল্পঃ হেনা
তিনি ছিলেন সাম্যের কবি, মৈত্রীর কবি, এছাড়াও তাঁর আরও কিছু নাম/উপাধী পাওয়া যায়। দুখু মিয়াঃ আমরা সবাই জানি আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ডাক নাম ছিল “দুখু
প্রথম জীবনে কবি-দলে, রুটির দোকানে এবং সেনাবাহিনীতে। পরবর্তীতে, পত্রিকা সম্পাদনা, গ্রামোফোন রেকর্ডের ব্যবসায় গান লিখা ও সুরারোপ করেন। -১৯১৭ সালে সেনাবাহিনীতে ৪৯ নং বাঙালি পল্টনে যোগ দেন ।
প্রাথমিকঃ গ্রামের মক্তব। মাধ্যমিকঃ প্রথমে রানীগঞ্জের সিয়ারসোল স্কুল। দ্বিতীয়ত, মারখুন উচ্চ ইংরেজি স্কুল। সর্বশেষ, ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশালের দরিরামপুর স্কুল। সিয়ারসোল স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় ‘ক্ষমা’ নামে একটি
কাজী নজরুল ইসলাম ২৫ মে ১৮৯৯/ ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ সালে বর্তমান পশ্চিম বঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার রানীগঞ্জের চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ,
কাঙাল হরিনাথ, (১৮৩৩-১৮৯৬) সাংবাদিক, সাহিত্যিক, বাউল গান রচয়িতা। তাঁর প্রকৃত নাম হরিনাথ মজুমদার, কিন্তু কাঙাল হরিনাথ নামেই তিনি সমধিক পরিচিত। কাঙাল ফিকিরচাঁদ বা ফিকিরচাঁদ বাউল নামেও তিনি পরিচিত