চর্যাপদের আবিষ্কারকের বৃতান্ত লিখুন এবং চর্যাপদের ভাষা প্রসঙ্গে আবিষ্কারকের অভিমত দিন সংক্ষেপেঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রথম অধ্যাপক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদের আবিষ্কর্তা। তিনি সন্ধ্যাকর নন্দী রচিত রামচরিতম্ বা
সুকুমার সেন (১৬ জানুয়ারি ১৯০১ – ৩ মার্চ ১৯৯২) ছিলেন একজন ভাষাতাত্ত্বিক ও সাহিত্য বিশারদ। বৈদিক ও ধ্রুপদি সংস্কৃত, পালি, প্রাকৃত, বাংলা, আবেস্তা ও প্রাচীন পারসিক ভাষায় তাঁর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ২৫শে বৈশাখ ১২৬৮ সালে (৭ই মে ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দ) কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর। বিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক
অমিত্রাক্ষর ছন্দ: বাংলা কাব্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দ এবং সনেট প্রবর্তন করে তিনি যোগ করেছেন নতুন মাত্রা। যে ছন্দে চরণদ্বয়ের অন্ত্যবর্ণের মিল থাকে না, তাকে অমিত্রাক্ষর ছন্দ বলে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে
প্রহসন বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁঃ কথাটির সহজ বাংলা করলে দাঁড়ায়— বৃদ্ধ বয়সে শিশু বা যুবকের মত আচরণ।উল্লেখ যে রোঁ অর্থ রোঁয়া বা লোম। প্রহসনটির বিষয় – সনাতনপন্থী সমাজপতিদের
মধুসূদন দত্ত নাট্যকার হিসেবেই প্রথম বাংলা সাহিত্যের অঙ্গনে পদার্পণ করেন। রামনারায়ণ তর্করত্ন বিরচিত ‘রত্নাবলী’ নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করতে গিয়ে তিনি বাংলা নাট্যসাহিত্যে উপযুক্ত নাটকের অভাব বোধ করেন। এই
তিনি মোট পাঁচটি কাব্য রচনা করেন- তিলোত্তমা সম্ভব মেধনাদবধ ব্রজাঙ্গনা কাব্য বীরাঙ্গনা কাব্য চতুর্দশপদী কবিতাবলী তিলোত্তমা সম্ভব(১৮৬০)– তাঁর প্রথম বাংলা কাব্যগ্রন্থ। এর কাহিনী মহাভারত থেকে নেওয়া- হিরণ্যকশিপুর বংশজাত
বাংলা কাব্যে আধুনিকতার প্রবর্তক নবজাগরণের কবি বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দের রূপকার প্রথম সার্থক নাট্যকার (শর্মিষ্ঠা) প্রথম প্রহসন রচয়িতা (একেই কি বলে সভ্যতা) প্রথম পত্রকাব্যকার(বীরাঙ্গনা) ( উল্লেখ যে, কাজী
প্রশ্নঃ কত সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে নজরুলের প্রথম সাক্ষাৎ হয়? উত্তরঃ ১৯২১ সালের অক্টোবর মাসে ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লার মাধ্যমে প্রশ্নঃ সঞ্চিতা কি? উত্তরঃ সঞ্চিতা হল নজরুলের শ্রেষ্ঠ কাব্য সংকলন।